Loading..

পাঠসংশ্লিষ্ট ছবি/ইমেজ

২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১ ১১:৪১ পূর্বাহ্ণ

মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫ তম জন্মদিন উপলক্ষে সুভ জন্ম দিনের শুভেচ্ছা-

আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন আজ। শুভ জন্মদিন প্রধানমন্ত্রী।খালিয়া রাজা রাম ইনস্টিটিউশনের, রাজৈর, মাদারীপুর, এর পক্ষ থেকে আপনার জন্মদিনে রইলো অনেক শুভ কামনা ও অভিনন্দন।


এবারের জন্মদিন যখন পালিত হচ্ছে তখন জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিয়ে বিদেশের মাটিতে অবস্থান করছেন শেখ হাসিনা। জন্মদিন উপলক্ষে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে নানা কর্মসূচী নেয়া হয়েছে। মহাজোট নেত্রী ও চারবারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে শুভেচ্ছা জানিয়ে ১৪ দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দসহ বিরোধী দল জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের পৃথক পৃথক শুভেচ্ছা বার্তায় শেখ হাসিনার সুস্থ ও সংগ্রামী কর্মময় দীর্ঘজীবন এবং সর্বাঙ্গীন মঙ্গল কামনা করেছেন। 

১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর গোপালগঞ্জের মধুমতি নদী বিধৌত টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন শেখ হাসিনা।  স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছার জ্যেষ্ঠ সন্তান তিনি।

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৬তম অধিবেশনে যোগ দিতে প্রধানমন্ত্রী জন্মদিনে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। তাঁর অনুপস্থিতিতেই উৎসব মুখর পরিবেশে নানা কর্মসূচি পালন করবে তাঁর নেতৃত্বাধীন দল আওয়ামী লীগসহ অঙ্গ ও বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন।

জন্মদিন উপলক্ষে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ সকাল সাড়ে ১০টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। এছাড়াও বাদ জোহর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমসহ দেশের সব মসজিদে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। একই সঙ্গে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ বিহার (মেরুল বাড্ডা), ২৮ সেপ্টেম্বর প্রথম প্রহরে (২৭ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত ১২টা এক মিনিটে) খ্রিস্টান এসোসিয়েশন বাংলাদেশ (সিএবি) মিরপুর ব্যাপ্টিস্ট চার্চ (২৯ সেনপাড়া, পর্বতা, মিরপুর-১০) সকাল ৬টায় তেজগাঁও জকমালা রাণীর গীর্জা এবং বিকেল ৫টায় ঢাকেশ্বরী মন্দিরে বিশেষ প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হবে। এসব কর্মসূচিতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত থাকবেন।
প্রধানমন্ত্রী গত ২৪ সেপ্টেম্বর অন্যান্য বিশ্বনেতার অংশগ্রহণে ইউএনজিএ’র সাধারণ আলোচনায় অন্য বছরের মতো বাংলায় ভাষণ দেন। এর আগে তাঁকে জাতিসংঘের এসডিজি অগ্রগতি পুরস্কার দেয়া হয়। 

জন্মদিন উপলক্ষে দলের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনার জন্মদিন বাংলাদেশের জন্য একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। বঙ্গবন্ধু আমাদের রাজনৈতিক স্বাধীনতার রোল মডেল। শেখ হাসিনা আমাদের উন্নয়ন এবং অর্জনের রোল মডেল। তিনি নিজে যা অর্জন করেছেন, তা নজিরবিহীন। বিশ্বদরবারে বাংলাদেশকে বিশেষ মর্যাদায় উন্নীত করেছেন। তাঁর জন্মদিন পালন না করলে আমরা জাতির কাছে অকৃতজ্ঞ থেকে যাব।’

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বের কারণেই করোনা মহামারির মধ্যেও দেশের অর্থনীতির চাকা সচল থাকায় আমাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এশিয়ার প্রায় সব দেশের ওপরে।’
 
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য ও ১৪ দলীয় জোটের সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু বলেন, ‘আমরা যেমন বলি বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে বাংলাদেশ স্বাধীন হতো না। তেমনই শেখ হাসিনার জন্ম না হলে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বিনির্মাণের কাজ জাতি চোখে দেখতো না। শেখ হাসিনার জন্মের সফলতা ও স্বার্থকতা কর্মের মধ্য দিয়ে।’

ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের প্রবক্তা স্বপ্নদর্শী এই নেতা ১৯৮১ সালে আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব গ্রহণের পর থেকে দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে দলকে সুসংগঠিত করেন এবং ১৯৯৬ সালে প্রথম, ২০০৮ সালে দ্বিতীয় এবং ২০১৪ সালে তৃতীয় এবং ২০১৮ সালে চতুর্থ বারের মত নির্বাচনে জয়লাভ করে দলকে দেশের নেতৃত্বের আসনে বসাতে সক্ষম হন।

দাদা শেখ লুৎফর রহমান ও দাদি সায়েরা খাতুনের অতি আদরের নাতনি শেখ হাসিনার শৈশব-কৈশোর কেটেছে টুঙ্গিপাড়ায়। শেখ কামাল, শেখ জামাল, শেখ রেহানা এবং শেখ রাসেলসহ তাঁরা পাঁচ ভাই-বোন। বর্তমানে শেখ হাসিনা ও রেহানা ছাড়া কেউই জীবিত নেই। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালরাতে পিতা বঙ্গবন্ধু এবং মাতা ফজিলাতুন নেছাসহ সবাই ঘাতকদের নির্মম বুলেটে নিহত হন।

শেখ হাসিনার শিক্ষাজীবন শুরু হয়েছিল টুঙ্গিপাড়ার এক পাঠশালায়। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হয়ে পরিবারকে ঢাকায় নিয়ে আসেন। তখন পুরান ঢাকার রজনী বোস লেনে ভাড়া বাসায় ওঠেন তারা। বঙ্গবন্ধু যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভার সদস্য হলে সপরিবারে তিন নম্বর মিন্টু রোডের বাসায় তারা বসবাস শুরু করেন। শেখ হাসিনাকে ঢাকা শহরে টিকাটুলির নারী শিক্ষা মন্দিরে ভর্তি করা হয়। এখন এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি শেরে বাংলা গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ নামে খ্যাত। 

তিনি ১৯৬৫ সালে আজিমপুর বালিকা বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক, ১৯৬৭ সালে ইন্টারমিডিয়েট গার্লস কলেজ (বর্তমান বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা মহাবিদ্যালয়) থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাস করেন। ওই বছরেই তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে অনার্সে ভর্তি হন এবং ১৯৭৩ সালে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন।

শেখ হাসিনা ইন্টারমিডিয়েট গার্লস কলেজে পড়ার সময় ছাত্র সংসদের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সদস্য এবং রোকেয়া হল শাখার সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ছাত্রলীগের নেত্রী হিসেবে তিনি আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন এবং ৬-দফা আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। 

১৯৬৮ সালে পরমাণু বিজ্ঞানী ড.ওয়াজেদ মিয়ার সাথে শেখ হাসিনার বিয়ে হয়। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করে পাকিস্তানের করাচিতে নিয়ে যাওয়ার পর গোটা পরিবারকে ঢাকায় ভিন্ন এক বাড়িতে গৃহবন্দী করে রাখা হয়। অবরুদ্ধ বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই শেখ হাসিনা গৃহবন্দী অবস্থায় তার প্রথম সন্তান ‘জয়’-এর মা হন। ১৯৭২ সালের ৯ ডিসেম্বর কন্যা সন্তান পুতুলের জন্ম হয়।

বঙ্গবন্ধু ১৯৭৫ সালে সপরিবারে নিহত হওয়ার আগে ছোট বোন শেখ রেহানাসহ শেখ হাসিনা ইউরোপ যান। সেখানে অবস্থানকালে তিনি সপরিবারে বঙ্গবন্ধুর নিহত হবার খবর পান। তাৎক্ষণিক ভাবে দেশে ফেরার কোনো পরিবেশ না থাকায় তিনি ইউরোপ ছেড়ে স্বামী-সন্তানসহ ভারতে রাজনৈতিক আশ্রয় নেন।

১৯৮১ সালে আওয়ামী লীগের দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে তাকে দলের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়। আর ঐ বছরেরই ১৭ মে দীর্ঘ ৬ বছর প্রবাস জীবনের অবসান ঘটিয়ে মাতৃভূমি বাংলাদেশে ফিরে আসেন। তিনি ১৯৯০ সালের ঐতিহাসিক গণআন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পেয়ে দীর্ঘ ২১ বছর পর সরকার গঠন করে এবং সে বছরের ২৩ জুন প্রথমবারের মতো দেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তাকে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের জনসভায় গ্রেনেড নিক্ষেপ করে হত্যার ষড়যন্ত্র করা হয়। তিনি অলৌকিকভাবে বেঁচে গেলেও ওই হামলায় ২৪ জন নিহত এবং ৫শ’ নেতাকর্মী আহত হন।

তিনি রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও কূটনৈতিক দক্ষতা দিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের জন্য কুড়িয়েছেন সুনাম। দেশের জন্য বয়ে এনেছেন গৌরব ও সাফল্য। রাষ্ট্র পরিচালনায় বিগত বছরের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও দেশের চলমান উন্নয়নের ধারার কথা তুলে ধরে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা প্রধানমন্ত্রীকে বর্তমান বিশ্বের একজন সফল রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে অভিহিত করেছেন। তাদের মতে, প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনা তার দক্ষতা ও বিচক্ষণতা দিয়ে এখন বিশ্বমানের নেতার পর্যায়ে নিজের স্থান করে নিয়েছেন।

শিল্প সংস্কৃতি ও সাহিত্যঅন্তপ্রাণ শেখ হাসিনা লেখালেখিও করেন। তাঁর লেখা এবং সম্পাদিত গ্রন্থের সংখ্যা ৩০টিরও বেশি। প্রকাশিত অন্যতম বইগুলো হচ্ছে- শেখ মুজিব আমার পিতা, সাদা কালো, ওরা টোকাই কেন, বাংলাদেশে স্বৈরতন্ত্রের জন্ম, দারিদ্র্যদূরীকরণ, আমাদের ছোট রাসেল সোনা, আমার স্বপ্ন আমার সংগ্রাম, সামরিকতন্ত্র বনাম গণতন্ত্র, আর্ন্তজাতিক সর্ম্পক উন্নয়ন, বিপন্ন গণতন্ত্র, সহেনা মানবতার অবমাননা, আমরা জনগণের কথা বলতে এসেছি, সবুজ মাঠ পেরিয়ে ইত্যাদি।

২০০৮ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর প্রায় টানা ১৩ বছর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে চলছে দেশ। ২০০৯ সালে ক্ষমতা গ্রহণের পর নানামুখি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হয় শেখ হাসিনা সরকারকে। বিডিআর বিদ্রোহ মোকাবেলা করে ক্ষমতায় টিকে থাকা ছিল শেখ হাসিনার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। এরই সঙ্গে দেশে বিদ্যুতের বেহাল দশা কাটিয়ে ওঠা, সারসহ কৃষি উপকরণের সংকট সমাধান কম চ্যালেঞ্জ ছিল না। এরপর দেশি-বিদেশি নানা চাপের মুখের যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকাজ চালিয়ে যাওয়া শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বের আরেকটি বড় প্রমাণ। শেখ হাসিনার সামনে দেশে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস মোকাবেলাও সাধারণ কাজ ছিল না। দৃঢ়তার সঙ্গে এসব বিষয় তিনি সমাধান করে গেছেন। এরসঙ্গে দেশের আর্থিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, প্রাকৃতিক সংকট এখন আছে। হেফাজত সহ সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস মোকাবেলা করে শেখ হাসিনাকে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হচ্ছে। তবে ২০২১ সালের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি পূরণ করেছেন তিনি। যার সুফল ভোগ করছে গোটা জাতি। শেখ হাসিনা চান, ২০৪১ সালের মধ্যে দক্ষিণ এশিয়ায় সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে।

বিশ্লেষকরা বলেন, তার কর্ম ও রাজনৈতিক প্রজ্ঞা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশকে অনেক উঁচুতে নিয়ে গেছে। তাই বাংলাদেশ এখন আর দরিদ্র মঙ্গার দেশ নয়। এদেশে এখন না খেয়ে থাকা মানুষ নেই।  বেড়েছে সামাজিক সুরক্ষার পরিধি। 

এরই ধারাবাহিকতায় আগামী শত বছরের জন্য শেখ হাসিনা তৈরি করেছেন ডেল্টা প্ল্যান। যোগাযোগ সেক্টরে চলমান বিপ্লবের মধ্যে গ্রামকে শহর করার প্রকল্প হাতে নিয়েছেন। আগামী বছরের মধ্যে কাজ শেষ হবে পদ্মা সেতু ও কর্ণফুলি টানেলের। ঢাকায় চালু হতে যাচ্ছে মেট্রো ট্রেন সার্ভিস। ঘণ্টার ৬০ হাজার যাত্রী পরিবহন করবে মেট্রোরেল। করোনার ধাক্কায় দেশের অর্থনৈতিক স্থবিরতা কাটিয়ে ওঠার বেকারত্ব ঘোচানোর চেষ্টা করছেন তিনি। ঢাকা-চট্টগ্রাম বুলেট ট্রেন করার পরিকল্পনা হচ্ছে। রেল নেটওয়ার্কের আওতায় আসছে ৬৪ জেলা। সব মিলিয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নেয়ার স্বপ্নে বিভোর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১৬ কোটি মানুষের কাছে আস্থার প্রতীক তিনি। তার চোখ দিয়েই সবাই এগিয়ে চলার স্বপ্ন দেখেন। হতে চান স্বপ্নের সারথি।

আরো দেখুন

কোন তথ্য খুঁজে পাওয়া যাইনি