Loading..

খবর-দার

০৮ ডিসেম্বর, ২০১৯ ০৯:২৬ অপরাহ্ণ

পিটিআই ভিত্তিক আইসিটি কার্যক্রম বৃদ্ধিকরণ প্রসঙ্গে!

পিটিআই ভিত্তিক আইসিটি কার্যক্রম বৃদ্ধিকরণের জন্য আজ ছুটে গিয়েছি জয়দেবপুর পিটিআই, গাজীপুর। শ্রদ্ধেয় সুপার মহোদয় জনাব রফিকুল ইসলাম তালুকদার স্যার আমার পরিচয় জানতে চাইলেন।

-বললাম, আমি গাজীপুর জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার চুপাইর দক্ষিণ পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন সহকারী শিক্ষক।

-সুপার স্যার বললেন, আপনি কেন আসছেন?

-বললাম, স্যার, আমি গাজীপুর জেলার একজন শিক্ষক এম্বাসেডর। আইসিটি বিষয়ক কিছু কথাবার্তা বলার জন্য, কীভাবে আমাদের জেলাকে আইসিটিতে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়!

-সুপার স্যার জানতে চাইলেন, এম্বাসেডর কী, এম্বাসেডরের কী কাজ, এ যোগ্যতা আমি কীভাবে অর্জন করলাম এবং এর নিয়োগকর্তা কে?

-বললাম, এম্বাসেডর, অনলাইন, আইসিটিতে কিছু বিশেষ দক্ষতা অর্জন করে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই কর্তৃক নিয়োগ প্রাপ্ত। আর এম্বাসেডরের কাজ হচ্ছে শিক্ষাকে ডিজিটাল করার জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষকদেরকে আইসিটিজ্ঞান সমৃদ্ধ শিক্ষক বাতায়ন, মুক্তপাঠ, মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের ব্যবহার, এমএমসি অ্যাপ, মাল্টিমিডিয়া ক্লাস ইত্যাদি সম্পর্কে শিক্ষকদের সচেতন করা এবং ডিজিটাল পাঠদান পদ্ধতি বাস্তবায়নে কাজ করা। আর আমি এসব কাজ করেই এম্বাসেডর হয়েছি।

-বাহ, আপনার পদবী আমার খুব পছন্দ হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ। আপনি কাজ করুন! সাহস, সহযোগীতা যা লাগে দিবো। সামনে নতুন বছরে পিটিআইতে নতুন প্রশিক্ষণার্থী ভর্তি হবে। সেখানে আইসিটি বিষয়ে সহযোগীতা করতে আপনাকে প্রয়োজন হবে।

-অনেক ধন্যবাদ স্যার। আমি এমনটাই চাচ্ছিলাম। আশা করছি গাজীপুর জেলার আইসিটি শিক্ষাকে এগিয়ে নিতে আমার সার্বিক সহযোগিতা পাবেন।

-আগামী জানুয়ারিতে আমরা একটা কন্টেন্ট প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা করতে পারি। সেখানে শিক্ষকবৃন্দ আমার মেইলে কন্টেন্ট পাঠাবে। আমি নিজে তা দেখব, মূল্যায়ন করব। 

-খুবই ভালো হবে স্যার। তাহলে আজ আসি। অনেক ধন্যবাদ স্যার। আসসালামু আলাইকুম!


[সুপার মহোদয় আমাকে তাঁর ফেসবুকে ফ্রেন্ড করেছেন এবং আমিও স্যারের মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করেছি। আপনারা আমাদের জন্য দোয়া করবেন, যাতে যেভাবে, যে নিয়তে কাজ করছি যেন সফল হতে পারি।]