Loading..

উদ্ভাবনের গল্প

১১ জানুয়ারি, ২০২০ ০৯:০১ অপরাহ্ণ

রাখিব নিরাপদ, শিশুদের সাইবার জগত ।। মো. ফয়সাল আহমেদ, বিটিআরআই উচ্চ বিদ্যালয়

চোখ খুললেই দেখা যায় শিশু অপরাধের হার দিন দিন বেড়েই চলেছে। অপরাধ বিজ্ঞানীগণ শিশু অপরাধের একটি অন্যতম কারন বলে অবাদ ইন্টারনেটকে দায়ী করেছেন। কথাটাকে একেবারেই এড়িয়ে চলা যায় না। কোনো ক্ষেত্রে ব্যাপারটা সত্যিই আশংকার কারন। অশ্লিলতা-কিডন্যাপিং ইত্যাদির মতো ভয়াল কালসাপ আজ সমাজে ছেঁয়ে গেছে। ইন্টারনেটের সহজলভ্যতার অন্যতম প্রধান কারন হচ্ছে হাতে হাতে মোবাইল ফোন। অন্যান্য সচেতন স্কুলগুলোর মতো আমাদের স্কুলেও ছাত্র-ছাত্রীদের মোবাইল ফোন আনা নিষিদ্ধ, এমন কি বাবা-মাকেও তাদের বাচ্চাদের মোবাইল ফোন ব্যবহারের ব্যাপারে আমরা নিরুৎসাহিত করে থাকি। কিন্তু ইন্টারনেট তো তথ্যের সাগর, আমরা কী তাদেরকে তথ্য পাওয়া থেকে বঞ্চিত করছি না? একই সাথে এটুআই এর উদ্যোগে তৈরি হয়েছে শিশু-কিশোরদের সুস্থ অনলাইন চর্চার প্ল্যাটফরম কিশোর বাতায়ন। ব্যাপারটা এমন যে আমরা বলছি আবার বলছি কিশোর বাতায়নে আসো একই সাথে আবার বলছি ইন্টারনেট ব্যাবহার করো না। অন্ধকার থেকে দূরে সরিয়ে রাখতে আমরা তাদেরকে ইন্টারনেটের কার্যকরি ব্যবহার থেকেই দূরে সরিয়ে রাখছি। এ যেনো- দ্বার বন্ধ করে দিয়ে ভ্রমটারে রুখি। আলো বলে, আমি তবে কোথা দিয়ে ঢুকি? এই উদ্ভুত সমস্যাটি আমাকে কুড়েকুড়ে খাচ্ছিলো। বাচ্চাদের নিরাপদ ইন্টারনেট ব্যবহারের কথা নিয়ে চিন্তা করে করে আমি একটি উপায় খোঁজে বের করেছি। কিছু পদক্ষেপ আছে যা মোবাইলে বা কম্পিউটারে দেওয়া থাকলে ইন্টারনেটের কালো অধ্যায় থেকে বাচ্চারা দূরে থাকবে। কিন্তু এই উপায়গুলো বাচ্চাদের না জানিয়ে অভিভাবকদের শিখিয়ে দিলে উনারা উনাদের বাচ্চাদের জন্য ঘরেই তৈরি করে নিতে পারেন নিরাপদ ইন্টারনেট ব্যবস্থা। ব্যবস্থাগুলো আমি অভিভাবকদের সাথে শেয়ার করলে উনারা ব্যপারটাকে পজেটিভলিই নেন। এবং তা কার্যকর করেন। যার ফলে ঘটে যায় এক অভাভনিয় ঘটনা। কিশোর বাতায়নে আমাদের স্কুলের ১০টি বাচ্চা বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে পুরষ্কার জিতে নেয়! কী ছিল সে পদক্ষেপগুলো... দেখুন বিস্তারিত


রাখিব নিরাপদ, শিশুদের সাইবার জগত ।। মো. ফয়সাল আহমেদ, বিটিআরআই উচ্চ বিদ্যালয়