সিনিয়র শিক্ষক
১০ আগস্ট, ২০২০ ১১:১২ অপরাহ্ণ
যোগাযোগ করার পদ্ধতি সম্পর্কিত আলোচনা।
ধরন: মাদ্রাসা শিক্ষা
শ্রেণি: অষ্টম
বিষয়: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
অধ্যায়: প্রথম অধ্যায়
যোগাযোগ করার পদ্ধতিকে দুই
ভাগে ভাগ করা যায়। এগুলো হলো: ১. একমুখী পদ্ধতি, ২. দ্বিমুখী যোগাযোগ পদ্ধতি
১. একমুখী পদ্ধতি: এ পদ্ধতিতে যোগাযোগ হয় এক পক্ষ থেকে। যখন একজন বা একটি প্রতিষ্ঠান
‘একমুখী’ পদ্ধতিতে অনেকের সঙ্গে যোগাযোগ করে, সেটিকে একমুখী পদ্ধতি বা ইংরেজিতে ব্রডকাস্ট
বলে।
উদাহরণ: রেডিও বা টেলিভিশন
হলো একমুখী পদ্ধতির সবচেয়ে বড় উদাহরণ। এ প্রক্রিয়ায় যখন কোনো অনুষ্ঠান প্রচার করা
হয়, তখন তা সবার জন্য প্রচার করা হয় এটি ব্রডকাস্ট পদ্ধতি। এ ক্ষেত্রে যাদের জন্য
অনুষ্ঠান প্রচার করা হয়, তারা পাল্টা যোগাযোগ করতে পারে না বলে এটি একমুখী পদ্ধতি।
২. দ্বিমুখী যোগাযোগ
পদ্ধতি: দ্বিমুখী পদ্ধতিতে যোগাযোগ হয় দুই পক্ষ থেকে। এ ক্ষেত্রে
দুই পক্ষেরই যোগাযোগ করার সুযোগ তৈরি হয়। উদাহরণ: এ প্রক্রিয়ার সবচেয়ে ভালো উদাহরণ
হলো টেলিফোন, মোবাইল। কেননা এগুলোর মাধ্যমে দুজন একই সঙ্গে পরস্পরের সঙ্গে যোগাযোগ
করতে পারে। এটি সম্ভব হয়েছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির অভূতপূর্ব উন্নয়নের জন্য।