সহকারী অধ্যাপক
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০ ১২:২৭ পূর্বাহ্ণ
বিড়াল রহস্য ঘরের ভিতরের বিড়ালটায় লুকিয়ে আছে রহস্য। কী অসীম কুদরত.
বিড়াল রহস্য
ঘরের ভিতরের বিড়ালটায় লুকিয়ে আছে রহস্য। কী অসীম কুদরত.
##আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে যেমন মানুষ চেনা যায়, ঠিক তেমনি বিরালের নাক ৷ সব মিলে গেলেও দুটো বিড়ালের নাক কখনও এক হয় না।একেক বিড়ালের একেক রকম ৷
##বিভিন্ন দেশের মানুষ যেমন একেক ভাষায় কথা বলে, একেক দেশের বিড়ালও তেমনি একেক ভাষায় কথা বলে৷ অর্থাৎ "মিউ মিউ" ডাক সব ভাষায় এক নইয়। যেমন: ডেনমার্কের বিড়াল ডাকে "মিয়াভ" , ইংল্যান্ডের বিড়াল "মিয়", জাপানের "ন্যায়ন ন্যয়ন" ক্যান্টনের "মাও মাও" ইত্যাদি৷
##নাক দিয়ে বিড়াল জিভের কাজ করে ৷ তাই খাবারের স্বাদে জিভে কম কাজ করে৷ নাক দিয়ে শুকেই বুঝতে পারে ৷
##গোঁফকে বিড়াল মাপযন্ত্র হিসাবে ব্যবহার করে ৷ বিড়াল যদি কোন গর্ত দিয়ে যেতে চায় প্রথমে সে গোঁফ দিয়েগর্তটা মেপে নেয়।
##বিড়াল নিশাচর প্রাণী।বিড়ালের চোখের রেটিনা কুইনাইন নামক একটি পদার্থ দ্বারা আবৃত, যার কারণে এদের চোখ আলোক সংবেদনশীল হয়। এ কারণে রাতের বেলায় আমরা বিড়ালের চোখ জ্বলতে দেখি। বিড়ালের চোখের পর্দা তিনস্তর বিশিষ্ট।
##নাক দিয়ে বিড়াল জিভের কাজ করে ৷ তাই খাবারের স্বাদে জিভে কম কাজ করে৷ নাক দিয়ে শুকেই বুঝতে পারে
## এদের ঘ্রাণশক্তি খুবই উন্নত। এরা শুধুমাত্র ঘ্রাণ নিয়ে তারপর খাবার খায়। কোনো বিড়ালের নাকের ভেতরে যদি মাংস বেড়ে যায় অথবা কোন কারণে নাক বন্ধ হয়ে যায়, সেই কয়দিন তারা খাওয়ায় রুচি হারিয়ে ফেলে এবং আস্তে আস্তে রোগা হয়ে যায়। বিড়ালের শ্রবণশক্তি মানুষের তুলনায় ৬ গুণ বেশি। এজন্য এরা কোনো শব্দ শুনলে খুব দ্রুতই ঘাড় মাথা ঘুরিয়ে দেখার চেষ্টা করে এবং খুব সামান্য শব্দেই চমকে যায়। (লাইভ সায়েন্স ডট কম অবলম্বনে ‘শিশু’ পত্রিকা ও নেট হতে লিখা।)