Loading..

প্রেজেন্টেশন

০৩ অক্টোবর, ২০২০ ০৯:০৩ অপরাহ্ণ

গারো" বাওবি-৫ম শ্রেণি- বাংলাদেশের ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী-- কামরুল হাসান আহমেদ। সহকারী শিক্ষক শালগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আদমদীঘি,বগুড়া।

সম্মানীত 

প্যাডাগোজি রেটার , বাতায়নপ্রেমী সকল শিক্ষক আমার ৩৬ তম প্রেজেন্টেশান দেখে যথাযথ মুল্যায়ন প্রদান করে আমার কাজের গতিকে বাড়াতে সহায়তা করবেন। আমার আপলোডকৃত ৩৬ তম প্রেজেন্টেশন দেখে মতামত সহ রেটিং প্রত্যাশা করছি । 

এ পাঠ শেষে শিক্ষার্থীরা 


,,জাতি,শ্রেণি,ধর্ম,বর্ণ,গোষ্ঠী,ছোট-বড় নির্বিশেষে সবাইকে সমান মর্যাদা দিবে ও মিলেমিশে চলবে। ,,,   গারোদের সংস্কৃতি বর্ণনা করতে পারবে।

জাতি,শ্রেণি,ধর্ম,বর্ণ,গোষ্ঠী,ছোট-বড় নির্বিশেষে সবাইকে সমান মর্যাদা দিবে ও মিলেমিশে চলবে।  গারোদের সংস্কৃতি বর্ণনা করতে পারবে।গারোদের নিজস্ব ভাষার নাম আচিক বা গারো ভাষা।গারোদের ধর্মের নাম সাংসারেক।  তবে বর্তমানে বেশিরভাগ খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বী ।মায়েদের সূত্র ধরেই তাদের দল, গোত্র, বংশ গড়ে ওঠে। গারোদের সমাজ মাতৃতান্ত্রিক ।গারোদের প্রধান খাদ্য ভাত মাছ,মাংস,ও শাকসবজি।তাদের ঐতিহ্যবাহী একটি খাবার বাঁশের কোড়াল দিয়ে তৈরি করা  হয় যা খেতে খুব সুস্বাদু।গারো নারীদের ঐতিহ্যবাহী পোশাক হচ্ছে “দকবান্দা” ও “দকসারি” আর পুরুষদের পোশাক শার্ট ,লুঙ্গি , ধুতি।এই সময়ে গারোরা সূর্য দেবতার সাজলং এর প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা স্বরূপ নতুন শস্য উৎসর্গ করেন। সাধারণত নতুন শস্য ওঠার সময় অক্টোবর বা নভেম্বর মাসে উৎসবটি হয়। উৎসবের শুরুতে তারা উৎপাদিত শস্য অর্ঘ্য হিসেবে নিবেদন করেন এবং বিভিন্ন ধরনের বাদ্য বাজনা বাজিয়ে এই উৎসবটি পালন করা হয়।