Loading..

নেতৃত্বের গল্প

১১ জানুয়ারি, ২০২১ ০৪:২৮ অপরাহ্ণ

নেতৃত্বের গল্প

 নের্তৃত্বের গল্প ও জীবনের গল্প- (০৩) তিনঃ আমার জীবনের গল্প ও নের্তৃত্বের গল্প ধারাবাহিকভাবে লিখতে গিয়ে অনেকখানি আবেগ আপলুত হয়ে যাই, যাহা আমি ২২ বছর প্রধান শিক্ষক জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ "জীবন দক্ষতাভিত্তিক শিক্ষা" প্রশিক্ষণ থেকে ১০টি স্কিল অর্জন করি এবং জীবনের সকল জায়গায় প্রয়োগ করতে যেয়ে ঐ একটি স্কীল থেকেই বার বার ছিটকে পরি, আর সেটি হলো আন্তঃব্যাক্তিক দক্ষতা, যার ইংরেজি ইন্টারপার্সোনেল স্কীল যেটি দিয়েছেন মহান রব, যেটির সুন্দর সাবলীল ব্যাখ্যা দিতে মনিষীরা বলে গিয়েছেন "সকল শিক্ষিতই জ্ঞাণী নয়"! আরও একটি দূর্বল স্কীল আমাকে সময় সময় মাথায় নাড়া দেয় আর সেটি হলো আবেগ সামলানোর দক্ষতা, এত কথা লিখতে যেয়ে পাঠককুলের কেউ তাতে ভাববেন না আমি মিথ্যে দুই নম্বর কথা লিখছি। আমি যদি আস্তিক হয়ে থাকি তাহলে আমার জীবনের কথাগুলো নিগুঢ় সত্য আর যদি নাস্তিক হয়ে থাকি তাহলে আমার সবগুলো কথা ও লেখাগুলো সব মিথ্যে। আর এগুলো মিথ্যে কি সত্য তা প্রমাণিত করার জন্য দাতিয়্বভার আমার শ্রদ্ধেয় পাঠক-পাঠিকা, সহযোদ্ধা ICT4E জেলা অ্যাম্বাসেডর, সিরাজগঞ্জ তথা স্বাধীনতার মহান স্থপতি বাঙ্গালী জাতির গর্ব গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ নামক মানচিত্রের মহানায়ক এর চিহ্নিত সীমানায় ডিজিটাল সৈনিক জেলা অ্যাম্বাসেডর শিক্ষক মহোদয়গণ, জাতির শ্রেষ্ঠ দায়িত্বশীল কলম সৈনিক সাংবাদিক ইউনিয়নের সকল ভাই ও বোনেরা, আমার জীবনের চেয়েও প্রিয় ছাত্র/ছাত্রী, অভিভাবকমন্ডলী, বন্ধু-বান্ধব ও শুভাকাঙ্ক্ষী আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। আমার জীবনের গল্প আর নেতৃত্বের গল্প লিখতে সব একাকার হয়ে গেল তাতে আমাকে বেশী যোগ্য শিক্ষক বলে মনে নাও হতে পারে! তার বড় কারণ আমি বয়সন্ধিকালে ততটি ভাল মানের ছাত্র ছিলাম না সে বিষয়ে আমি অনেক আগেই কবুতর পোষা ও মাছধরার অভ্যাস নিয়ে ফেসবুক ও আমার ৫ লক্ষ ২৯ হাজার শিক্ষকের প্লাটফর্ম শিক্ষক বাতায়ন ব্লগে লিখে ষ্পষ্ট করেছিলাম।ছাত্রজীবনে নলকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে ৫ম শ্রেণী পাশ করে পাচলিয়া বদরুল আলম উচ্চ বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ  শ্রেণীতে ভর্তি হই, সহপাঠীদের অনেকেই মহান আল্লাহর অশেষ মেহেরবাণীতে মহামারি করোনাকে জয় করে জীবিত তন্মধ্যে পাচলিয়া গ্রামের আমার প্রিয় বন্ধু কোড-আনকোড- সিনিয়র প্রফেসর আব্দুল হাই, অত্র বিদ্যালয়ের প্রবীণ গুণী, ইংরেজিতে  তৎকালীন অসাধারণ দখল প্রজ্ঞাবাণ শ্রদ্ধেয় জনাব আমজাদ হোসেন স্যারের ভাতিজা সদরুল, অন্যসহপাঠী বন্ধুগণ আব্দুল মালেক, সালাম সরকার,নাসিরুদ্দিন, মোর্শেদ আলম  তালুকদার(ব্যবসায়ী  রাইস মিল, সরিসা-মশলা মাড়াই মিল, সমিল,জনতা ব্যাংক হাটিকুমরুল শাখা তার নিজ জায়গায় ভাড়া দেয়া, বন্ধুর নামটি পরিস্কার করতে তার জমজ মেয়ে সলংগা ইসলামিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহনের সময় কেন্দ্রে আমার হল সুপার হিসাবে দায়িত্ব পালনকালে বন্ধুবরের মেয়েটির সাথে তার বাবার পরিচয় বলে নিজেকে পরিতৃপ্ত মনে করতে গিয়ে অনেক বাড়াবাড়ি করে নেতৃত্বের গল্প লিখতে হলো। আরেক সহপাঠী মুন্সি আব্দুল হাকিম(মসজিদের মোয়াজ্জিন),হাসানপুরের আবুল কাশেম, জিল্লুর রহমান, তারুটিয়ার জনাব আব্দুর রহিম গ্রামীণ ব্যাংক থেকে গোল্ডেন হ্যান্ডশেক নিয়ে শিক্ষকতা পেশায় আমার সহকর্মী হিসেবে কর্মরত আছেন, চড়িয়া শিকার গ্রামের প্রাথমিক সুশিক্ষক মান্নান বকুল, শাহীন, হেলাল, সুরাইয়া(মায়া), সেলিম,গোলাম মোস্তফা। চলবেঃ