১ |
এসডিজি-৪ (গুণগত শিক্ষা) অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষা, সমতাভিত্তিক গুণগত শিক্ষা,
জীবনব্যাপী শিক্ষা
|
১। প্রাসংগিক, কার্যকর ও ফলপ্রসু শিক্ষা নিশ্চিত করা |
- ১। শিক্ষার্থীকেন্দ্রিক আধুনিক পাঠদান পদ্ধতি (Brain Writing)
- ২। সল্প মূল্যের উপকরণ ব্যবহার ও সরবরাহ
- ৩। ধারাবাহিক মূল্যায়ন বাস্তবায়ন করা প্রয়োজনে কর্মশালা আয়োজন করা।
- ৪। শিখনকে ফলপ্রসূ করতে ব্লুমস ট্যাক্সোনমির ব্যবহার।
- ৫। ছাত্র-ছাত্রীদের মনকে আরও সৃজনশীল করে তুলতে তাদের শিল্পকলা এবং
সংশ্লিষ্ট পাঠ অনুশীলন নিশ্চিত করা।
- ৬। শিক্ষার্থীদের নতুন কিছু নতুন ভাবেও ভিন্ন উপায়ে চিন্তা করতে দেয়া।
- ৭। শিক্ষার্থীদের যে কোন আইডিয়াকে বাস্তবে রূপ দিতে সহয়তা করা।
- ৮। একটি সমস্যা সরাসরি সম্মুখীন হওয়ার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা আরও
সৃজনশীলভাবে তা সমাধানের চিন্তা করতে শিখবে।
- ৯। ক্রিটিকালিটি শিক্ষার্থীদের একটি বিশেষ দক্ষতা যা নিরূপণে
শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ঘটনা ও প্রসঙ্গে কে,কি, কোথায়, কখন,কেন, কিভাবে
এই প্রশ্নগুলোর উত্তর খুজবে এর মাধ্যমেই শিক্ষার্থীদের ক্রিটিকাল
থিঙ্কিং ডেভেলপ হবে।
- ১০। শিক্ষার্থীরা নীতি এবং নৈতিকতার অনুশীলন করবে।
- ১১। নিঃশর্ত ভালবাসা,দয়া, সততা, কঠোর পরিশ্রম, অন্যের প্রতি শ্রদ্ধা,
সহযোগিতা,
সমবেদনা এবং ক্ষমা এই বিশেষ গুনাবলি নিজের মাঝে আত্তীকরণের মাধ্যমে
শিক্ষার্থীদের নীতি-নৈতিকতার উন্নয়ন হবে।
|
|
|
২। মানসম্মত কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা অর্জন |
- ১। শিক্ষার্থীদের জন্য চাহিদা ভিত্তিক বিষয় নির্বাচনে সহায়তা
- ২। স্থানীয় উদ্যোক্তা, শিল্প- কারখানা (মোটর সাইকেল সার্ভিসিং,
টেইলরিং, বুটিক,
পার্লার, মোবাইল
সার্ভিসিং, ড্রাইভিং, এগ্রো
ও ফুড বিজনেস) ইত্যাদি ক্ষেত্রে পরিচয় ও যোগসুত্র স্থাপনের মাধ্যমে
করিয়ে দেয়া
|
|
|
৩। উদ্যোক্তা তৈরিতে কারিগরি এবং বৃত্তিমূলক দক্ষতা অর্জন (আইসিটি দক্ষতা) |
- ১। শিক্ষার্থীদের আইসিটি ভীতি কাটিয়ে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে গড়ে তুলতে
সহায়তা
করা
- ২। শিক্ষার্থীদের হাতে কলমে কম্পিউটার ল্যাবে এমএস অফিস ও গ্রাফিক্স
ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, ইউটিউবার
প্রোগ্রামিং সহ যুগের
চাহিদা অনুযায়ী
দক্ষতা অর্জনে কার্যকর পদক্ষেপ
গ্রহণ করা।
|
|
|
৪। ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষা ও বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করা |
- ১। সম্ভাব্য ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের চিহ্নিত করা ও তাদের মূলধারার
শিক্ষায় ফিরিয়ে আনতে প্রতিষ্ঠান প্রধানকে সাথে নিয়ে কার্যকর পদক্ষেপ
গ্রহণ।
- ২। ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের আগ্রহের ভিত্তিতে কর্মক্ষেত্রে প্রেরণ।
|
|
|
৫। শিক্ষার্থীদের সাংস্কৃতিক চেতনার উন্নয়ন ও বৈশ্বিক নাগরিক তৈরি করনে জ্ঞান ও
দক্ষতা প্রদান করা
|
- ১। প্রতিষ্ঠান ও উপজেলা ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতা আয়োজন করা
- ২। বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের উপর প্রামান্য চিত্র প্রদর্শনী আয়োজন
- ৩। শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে বিশেষ দিনে বাঙালি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য কে
তাৎপর্যমণ্ডিত করে এমন কিছু
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন
করা।
|
২ |
তারুণ্যের শক্তি |
১। শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি |
- ১। ইন হাউজ প্রশিক্ষণ প্রদান (শিক্ষক বাতায়ন, মুক্তপাঠ, এমএমসি এবং
অন্যান্য)
- ২। ২০২০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের সকল উপজেলার শতভাগ শিক্ষককে শিক্ষক
বাতায়নে
নিয়ে আসা ও বাতায়ন
ব্যবহারে দক্ষ ও সক্রিয় করা।
|
|
|
২। শিক্ষাক্রমের আলোকে দক্ষ, কর্মমূখী ও আত্মনির্ভরশীল সমাজ প্রতিষ্ঠায় গুণগত
ভূমিকা পালন |
- ১। শিক্ষাক্রম নির্দেশনা অনুযায়ী পাঠদান।
- ২। শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে প্রতিষ্ঠানের সকল শিক্ষককে নিয়ে কর্মশালা
আয়োজন
|
|
|
৩। প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নের স্বার্থে প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের নিয়ে
অ্যালামনাই গঠন |
১। প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের ডাটাবেজ তৈরি করা |
|
|
৪। নিয়মিত ভাবে কাউন্সেলিং এর ব্যবস্থা করা |
১। রুটিন মাফিক স্কুল কর্তৃপক্ষ কর্তৃক মনোনীত শিক্ষক ও শিক্ষিকা দ্বারা
কাউন্সেলিং করা ও যথাযথ
পদক্ষেপ গ্রহণ |
|
|
৫। মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক চেতনার বিকাশ |
- ১। মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে
শিক্ষার্থীদের নিয়ে
অ্যাকটিভিটি বেজড
অনুষ্ঠান আয়োজন করা।
- ২।বাংলাদেশের অভ্যুদয় ও মহান মুক্তিযুদ্ধের উপর কুইজ ও অন্যান্য
সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন করা।
|
|
|
৬। শিক্ষার্থীদের নিয়মিত মনিটরিংয়ের জন্য কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহন |
কর্তৃপক্ষ কর্তৃক মনোনীত শিক্ষকগন এলাকা অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের মনিটরিং এর জন্য
কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
|
|
|
৭। বিজ্ঞান শিক্ষার প্রতি শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বৃদ্ধিকরণ |
- ১। বিজ্ঞান মেলা আয়োজন
- ২। বিজ্ঞানের ছোট ছোট প্রজেক্ট তৈরী করা যেতে পারে
|
|
|
৮। শিক্ষায় উদ্ভাবনী সংস্কৃতির বিকাশ |
- ১। নিত্য নতুন উদ্ভাবনের গল্প শিক্ষক বাতায়নে আপলোড করা
- ২। উদ্ভাবনী সংস্কৃতি বিকাশে প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে কর্মশালা আয়োজন
- ৩। টু বি সলিউশন ধারণার বাস্তবায়ন
|
|
|
৯। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি ও পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা
নিশ্চিত করা |
- ১। গ্রিন স্কুল, ক্লিন স্কুল কার্যক্রম সফলভাবে বাস্তবায়ন করা।
- ২। শ্রেণীকক্ষ শিক্ষার্থীদের শিখন- শেখানো কার্যক্রমের জন্য উপযোগী
করা।
- ৩। ছেলে ও মেয়েদের জন্য পর্যাপ্ত ও সাস্থ্যসম্মত স্যানিটেশন ব্যবস্থা
নিশ্চিতকরণে প্রতিষ্ঠান
প্রধানকে সাথে কার্যকরী
ব্যবস্থা গ্রহণ।
|
৩ |
আমার গ্রাম আমার শহর |
১। শ্রেণী কার্যক্রমে প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার |
- ১। তথ্য প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে উপভোগ্য শিখন-শেখানো
কার্যক্রম
পরিচালনা করা
- ২। আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে ডিজিটাল ও আকর্ষণীয় ক্লাসরুম
নিশ্চিতকরণে সর্বাত্মক
প্রচেষ্টা নেয়া
- ৩। শহরে বা গ্রামে দক্ষ শিক্ষক দ্বারা স্কাইপে ক্লাস শেয়ার করা
|
|
|
২। মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম নিশ্চিতকরণ |
- ১। নিজ প্রতিষ্ঠানে সর্বোচ্চ সংখ্যক মাল্টিমিডিয়া ক্লাস নিশ্চিত করা
- ২। নিজ উপজেলার অন্যান্য প্রতিষ্ঠানেও মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম
বাস্তবায়নে
সহযোগিতা করা
|
|
|
৩। আইসিটি ও বিজ্ঞান ল্যাব এবং বাংলা বানান ক্লাব ও ইংরেজি ভাষা শিক্ষা ক্লাব
প্রতিষ্ঠা ও কার্যকর
|
- ১। আইসিটি ল্যাব চালুকরন ও কার্যকর করা
- ২। বিজ্ঞান ল্যাব চালুকরন ও কার্যকর করা
- ৩। বাংলা বানান ক্লাব প্রতিষ্ঠা ও সক্রিয় রাখতে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ
- ৪। ইংরেজি ভাষা শিক্ষা ক্লাব প্রতিষ্ঠা ও কার্যকর করা
|
|
|
৪। গনিত ক্লাব
|
- ১। শিক্ষার্থীদের গনিত ভীতি দূর করতে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ
- ২। শিক্ষার্থীদের গনিত বিষয়ে গড় ফলাফল উন্নতির জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ
গ্রহণ
- ৩। গনিত অলিম্পিয়ডের ব্যবস্থা করা
|
৪ |
সরকারের ইশতেহার |
১। শিক্ষার্থীদের মাঝে জ্ঞান অনুসন্ধিৎসা বৃদ্ধি |
১। শিক্ষার্থীদের নিয়ে বই পড়ার প্রতিযোগিতা আয়োজন ও বিজয়ী শিক্ষার্থীদের |
|
|
২। ভাষা জ্ঞান ও গণিত জ্ঞান এর উপর শিক্ষকদের জন্য প্রশিক্ষণ (ইন-হাউজ) আয়োজন
|
- ১। শিখন-শেখানো কার্যক্রমকে ফলপ্রসু পেশাগত উন্নয়নে দক্ষ প্রশিক্ষক
দ্বারা ইংরেজি ও বাংলা ভাষা এবং ব্যকরণের শুদ্ধ ব্যবহার ও প্রয়োগে
কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ
- ২। গণিতকে অধিকতর সহজ ও বোধগম্য বিধি প্রয়োগ করতে প্রতিষ্ঠানের গণিত
শিক্ষকদের নিয়ে ইন-হাউজ প্রশিক্ষণ আয়োজন
|