স্বপ্ন হলো সত্যি, যুক্ত হল পদ্মার দুই পাড়,দেশের টাকায় পদ্মা সেতু

মনির হোসেন হাওলাদার ১০ ডিসেম্বর,২০২০ ৩৭১ বার দেখা হয়েছে ১৭ লাইক ২২ কমেন্ট ৫.০০ (১৮ )

গতকাল বুধবার বিকেলেই স্প্যানটি খুঁটি থেকে প্রায় ২০ মিটার দূরে ভাসমান ক্রেনে এনে রাখা হয়। আজ সকাল ১০টার দিকে স্প্যানটি নিয়ে খুঁটির দিকে রওনা দেয় ভাসমান ক্রেন। এ সময় ঘটনাস্থলে এক উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়।

সর্বশেষ স্প্যানটির এক পাশে টাঙানো হয় বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা। অন্য পাশে চীনের পতাকা।

স্প্যানটি নিয়ে ভাসমান ক্রেন যখন খুঁটির দিকে রওনা দেয়, তখন উপস্থিত কর্মকর্তাসহ সবাই উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা সঙ্গে নিয়ে কর্মকর্তা ছবি তোলেন।

সকাল সাড়ে ১০টার দিকে স্প্যান নিয়ে ভাসমান ক্রেন খুঁটির কাছে পৌঁছে যায়। তারপর ১২ ও ১৩ নম্বর খুঁটির ওপর স্প্যানটি বসানোর কাজ শুরু হয়।

সবশেষ স্প্যান বসানোর কাজ দেখতে অনেক মানুষ নৌকা, ট্রলার, স্পিডবোট ভাড়া করে কাছাকাছি ভিড় জমায়। আরও কাছে আসতে চাইলে তাদের দূরত্ব বজায় রাখতে সরিয়ে দেওয়া হয়। সবশেষ স্প্যান বসানোর দৃশ্য দেখতে দেখতে দর্শনার্থীরা উল্লাস প্রকাশ করতে থাকে।

সর্বশেষ স্প্যানটি বসানোর মাধ্যমে আলোচিত পদ্মা সেতুর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বড় কাজের সমাপ্তি হলো। এরপর সড়ক ও রেলের স্ল্যাব বসানো সম্পন্ন হলে সেতু দিয়ে যানবাহন ও ট্রেন চলাচল করতে পারবে। এতে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২৯ জেলার সঙ্গে সারা দেশের সরাসরি সংযোগ স্থাপিত হওয়ার পথ উন্মুক্ত হবে।
পদ্মা সেতুর প্রথম স্প্যানটি খুঁটির ওপর বসেছিল ২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর। বাকি ৪০টি স্প্যান বসাতে তিন বছর দুই মাস লাগল।

করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি এবং বন্যার অত্যধিক স্রোত পদ্মা সেতুর কাজে কিছুটা গতি কমিয়ে দিয়েছিল। করোনা ও বন্যা পরিস্থিতির ধকল কাটিয়ে গত ১১ অক্টোবর ৩২তম স্প্যান বসানোর পর অনুকূল আবহাওয়া পাওয়া যায়। কারিগরি কোনো জটিলতাও তৈরি হয়নি। ফলে, টানা বাকি স্প্যানগুলো বসানো সম্ভব হয়।

সাধারণত সেতু স্টিলের অথবা কংক্রিটের হয়। কিন্তু পদ্মা সেতুটি হচ্ছে স্টিল ও কংক্রিটের মিশ্রণে। সেতুর মূল কাঠামোটা স্টিলের, যা স্প্যান হিসেবে পরিচিত। খুঁটি এবং যানবাহন চলাচলের পথ কংক্রিটের। প্রতিটি স্প্যানের দৈর্ঘ্য ১৫০ মিটার। ৪২টি খুঁটির সঙ্গে স্প্যানগুলো জোড়া দেওয়ার মাধ্যমে পুরো সেতু দৃশ্যমান হয়েছে।

পদ্মার মূল সেতু, অর্থাৎ নদীর অংশের দৈর্ঘ্য ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার। অবশ্য দুই পারে আরও প্রায় চার কিলোমিটার সেতু আগেই নির্মাণ হয়ে গেছে। এটাকে বলা হয় ভায়াডাক্ট। এর মধ্যে স্টিলের কোনো স্প্যান নেই।

পদ্মা সেতু দ্বিতলবিশিষ্ট। স্টিলের স্প্যানের ওপর দিয়ে চলবে যানবাহন। এই পথ তৈরির জন্য কংক্রিটের স্ল্যাব বসানোর কাজ চলছে। সম্পন্ন হয়ে গেলে পিচঢালাই করা হবে। পুরো কাজ শেষ হলে যানবাহন চলাচলের পথটি হবে ২২ মিটার চওড়া, চার লেনের। মাঝখানে থাকবে বিভাজক। স্প্যানের ভেতর দিয়ে চলবে ট্রেন। সেতুতে একটি রেললাইনই থাকবে। তবে এর ওপর দিয়ে মিটারগেজ ও ব্রডগেজদুই ধরনের ট্রেন চলাচলেরই ব্যবস্থা থাকবে। ভায়াডাক্টে এসে যানবাহন ও ট্রেনের পথ আলাদা হয়ে মাটিতে মিশেছে।

পদ্মা সেতুর জন্য অপেক্ষা প্রায় দুই যুগের। ১৯৯৮ সালে প্রাক্-সম্ভাব্যতা যাচাই দিয়ে এই অপেক্ষার শুরু। এর মাঝখানে অর্থায়ন নিয়ে বিশ্বব্যাংকসহ দাতাদের সঙ্গে জটিলতা স্বপ্নের সেতুর ভবিষ্যৎই শঙ্কায় পড়ে যায়। এর মধ্যে সরকার বিশ্বব্যাংকের ঋণ না নিয়ে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতুর মতো বড় প্রকল্প বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেয়।

এরপর ২০১৪ সালে মূল সেতুর কাজ শুরু হয়। অবশ্য জমি অধিগ্রহণ, সংযোগ সড়ক নির্মাণ, ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের পুনর্বাসন ও অবকাঠামো নির্মাণের কাজ এর আগেই শুরু হয়েছিল। মূল সেতু ও নদীশাসনের কাজ শুরুর পর অবশ্য নানা চ্যালেঞ্জ এসেছে। কখনো পদ্মার ভাঙন, আবার কখনো কারিগরি জটিলতায় কাজ আটকে গেছে। পরিবর্তন করতে হয়েছে নকশায়। কিন্তু কাজ থেমে থাকেনি।

২০১৭ সালে পদ্মা সেতুর প্রথম স্প্যান বসানোর সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে অংশ নেওয়ার লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছিলেন। এবার শেষ স্প্যান বসানোর দিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা সবাই দেশে আছেন। তবে করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতির কারণে ঐতিহাসিক এই মুহূর্তটি উদ্‌যাপনের বড় কোনো কর্মসূচি নেওয়া হয়নি।

সেতু বিভাগের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, করোনার সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি না হলে প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে একটা অনুষ্ঠান আয়োজনের পরিকল্পনা ছিল। তবে সুবিধামতো সময়ে প্রধানমন্ত্রী হয়তো হেলিকপ্টারে সেতুর ওপর দিয়ে ঘুরে আসতে পারেন।

কাজ যেভাবে এগিয়েছে

মূল সেতুর কাজ শুরু হয় ২০১৪ সালের নভেম্বরে। কাজ পায় চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি। তাদের সঙ্গে ১২ হাজার ১৩৩ কোটি টাকার চুক্তি হয়। চার বছরের মধ্যে কাজ শেষ করার কথা ছিল। কাজ শুরুর পরের বছরই মাওয়ায় স্থাপিত নির্মাণ মাঠের বেচিং প্ল্যান্টসহ একাংশ নদীভাঙনে বিলীন হয়ে যায়।

২০১৭ সালে প্রতিটি খুঁটির নিচে মাটি পরীক্ষায় ২২টি খুঁটির নিচে নরম মাটি পাওয়া যায়। তখন নকশা সংশোধনের প্রয়োজন দেখা দেয়। ফেরিঘাট স্থানান্তরেও সময়ক্ষেপণ হয়।
শুরুতে প্রতিটি খুঁটির নিচে ছয়টি করে পাইল (মাটির গভীরে স্টিলের ভিত্তি বসানো) বসানোর পরিকল্পনা ছিল। যুক্তরাজ্যের পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নকশা সংশোধন করে একটি করে পাইল বাড়িয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেয়। এ জন্য খুঁটি নির্মাণকাজ পুরোপুরি শেষ হতে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত লেগে যায়। সব মিলিয়ে এই কাজে প্রায় এক বছর বাড়তি লাগে। এ জন্য মাঝে কাজে কিছুটা গতি হারায়। ঠিকাদারকে ২ বছর ৮ মাস বাড়তি সময় দেওয়া হয়। নভেম্বর পর্যন্ত মূল সেতুর ৯১ শতাংশ কাজ শেষ হয়।

নদীশাসনের কাজও শুরু হয় ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চীনের সিনোহাইড্রো করপোরেশন। তাদের সঙ্গে চুক্তি ৮ হাজার ৭০৮ কোটি টাকা। কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল চার বছরে। ২০১৭ সালের দিকে স্রোতের কারণে মাওয়ায় নদীর তলদেশে গভীর খাদ তৈরি হয়। এ ছাড়া মাওয়া ও জাজিরা প্রান্তে বিভিন্ন সময় ভাঙনও দেখা দেয়। ফলে নদীশাসনের কাজে কিছুটা ব্যাঘাত ঘটে। এখন আড়াই বছর সময় বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। নভেম্বর পর্যন্ত নদীশাসনের কাজ শেষ হয়েছে ৭৬ শতাংশ। দুই পারে সংযোগ সড়ক, টোল প্লাজা ও অবকাঠামো নির্মাণের কাজ আগেই শেষ হয়ে গেছে। এ ছাড়া ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনও সম্পন্ন হয়েছে। সব মিলিয়ে নভেম্বর পর্যন্ত পদ্মা সেতু প্রকল্পের কাজ এগিয়েছে ৮২ দশমিক ৫০ শতাংশ।

ব্যয় ও সেতুর প্রভাব

২০০১ সালের ৪ জুলাই পদ্মা সেতু নির্মাণে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিস্তারিত সমীক্ষার পর ২০০৪ সালে মাওয়া-জাজিরা প্রান্তে পদ্মা সেতু নির্মাণের পরামর্শ দেয় জাপানের দাতা সংস্থা জাইকা। ২০০৭ সালে একনেকে পাস হওয়া পদ্মা সেতু প্রকল্পের ব্যয় ছিল ১০ হাজার ১৬২ কোটি টাকা। ২০১১ সালে ব্যয় বাড়িয়ে করা হয় ২০ হাজার ৫০৭ কোটি টাকা। ২০১৬ সালে দ্বিতীয় দফা সংশোধনের পর ব্যয় দাঁড়ায় ২৮ হাজার ৭৯৩ কোটি টাকা।

এরপর প্রকল্প প্রস্তাব সংশোধন না করে ২০১৮ সালের জুনে আবারও ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি টাকা। প্রকল্প শেষ হওয়ার আগে আরেক দফা প্রস্তাব সংশোধন করতে হবে।

পদ্মা সেতু প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে ১ দশমিক ২৩ শতাংশ হারে জিডিপি বৃদ্ধি পাবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জিডিপি বাড়বে ২ দশমিক ৩ শতাংশ। মোংলা বন্দর ও বেনাপোল স্থলবন্দরের সঙ্গে রাজধানী এবং বন্দরনগরী চট্টগ্রামের সরাসরি যোগাযোগ স্থাপিত হবে। সব মিলিয়ে পদ্মা সেতু অর্থনীতিতে যেমন প্রভাব ফেলবে, সহজ হবে মানুষের চলাচলও।

                                                                  লেখা সংগৃহীত

মতামত দিন
সাম্প্রতিক মন্তব্য
আব্দুর রাজ্জাক রুবেল
২৩ ডিসেম্বর, ২০২০ ০৭:২৮ অপরাহ্ণ

লাইক ও পূর্ণ রেটিংসহ আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।


মোঃ মিজানুর রহমান
২২ ডিসেম্বর, ২০২০ ০১:১২ অপরাহ্ণ

লাইক ও পূর্ণরেটিং সহ শুভকামনা রইল ।


মোঃ মেরাজুল ইসলাম
১৯ ডিসেম্বর, ২০২০ ০৩:২০ অপরাহ্ণ

মুজিব জন্মশতবর্ষের শুভেচ্ছা রইল । পূর্ণ রেটিং ও লাইকসহ শুভকামনা ও অভিনন্দন। আমার কনটেন্ট দেখে আপনার মূল্যবান মতামত , রেটিং ও লাইক প্রদান করার জন্য বিনীত অনুরোধ করছি ।ঘরে থাকুন, সুস্থ থাকুন। নিরাপদে থাকুন। ধন্যবাদ ।


MD. SAZZAD HOSSAIN
১৯ ডিসেম্বর, ২০২০ ১২:১৬ পূর্বাহ্ণ

লাইক ও রেটিং সহ শুভ কামনা রইলো। সুস্থ্য থাকুন, ভালো থাকুন।


Fahamida Akter
১৮ ডিসেম্বর, ২০২০ ১১:৫৮ অপরাহ্ণ

লাইক ও রেটিং সহ শুভ কামনা রইলো। সুস্থ্য থাকুন, ভালো থাকুন।


Khadeja Akter
১৮ ডিসেম্বর, ২০২০ ১১:৩৬ অপরাহ্ণ

লাইক পূর্ণ রেটিংসহ শুভ কামনা রইল।


SETARA
১৮ ডিসেম্বর, ২০২০ ১১:২৫ অপরাহ্ণ

লাইক পূর্ণ রেটিংসহ শুভ কামনা রইল।


Shilpy Baral
১৮ ডিসেম্বর, ২০২০ ১১:১৯ অপরাহ্ণ

শ্রেণি উপযোগী ও মান সম্মত কন্টেন্ট আপলোড করে বাতায়নকে সমৃদ্ধি করার জন্য ধন্যবাদ।


অচিন্ত্য কুমার মন্ডল
১৮ ডিসেম্বর, ২০২০ ১০:৪৬ অপরাহ্ণ

শুভকামনা রইলো এবং সেই সাথে পূর্ণ রেটিং । আপনার তৈরি কন্টেন্ট আমার দৃষ্টিতে সেরার তালিকা ভুক্ত। সে জন্য আপনাকে একটু সহযোগিতা করতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করছি। সেই সাথে কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি। আমার এ পাক্ষিকের কন্টেন্ট ও ব্লগ দেখার ও রেটিং সহ মতামত প্রদানের জন্য বিনীত অনুরোধ করছি। ধন্যবাদ কন্টেন্টঃ https://www.teachers.gov.bd/content/details/814593 ব্লগঃ https://www.teachers.gov.bd/blog-details/586269


মোহাম্মদ আবদুল কাদের
১৫ ডিসেম্বর, ২০২০ ০৬:৩৮ অপরাহ্ণ

পূর্ণরেটিংসহ শুভকামনা রইল।


মোঃ গোলাম ওয়ারেছ
১৫ ডিসেম্বর, ২০২০ ০২:৩১ অপরাহ্ণ

Go ahead...


ইশরাত জাহান
১৪ ডিসেম্বর, ২০২০ ০৩:১৫ অপরাহ্ণ

Best wishes.


মুহাঃ রুহুল আমিন
১৩ ডিসেম্বর, ২০২০ ১০:৪৭ অপরাহ্ণ

লাইক,কমেন্ট ও পূর্ণ রেটিং সহ শুভকামনা রইল।


মুহাঃ রুহুল আমিন
১৩ ডিসেম্বর, ২০২০ ১০:৪৪ অপরাহ্ণ

লাইক,কমেন্ট ও পূর্ণ রেটিং সহ শুভকামনা রইল।


প্রতিভা রানী
১৩ ডিসেম্বর, ২০২০ ১১:১৬ পূর্বাহ্ণ

শুভ কামনা।


আব্দুল্লাহ আত তারিক
১৩ ডিসেম্বর, ২০২০ ১০:০৫ পূর্বাহ্ণ

শুভ সকাল, আপনার দিনটি শুভ হোক। বিজয়ের মাসে আপনার সাফল্য কামনা করছি । আপনার নির্মিত ব্লগে-এ পূর্ণ রেটিং, লাইক, কমেন্টসহ শুভকামনা রইল। ডিসেম্বর ১ম পাক্ষিক-এ আমার নির্মিত অষ্টম শ্রেণির সাহিত্য কণিকা বইয়ের "বাংলা নববর্ষ" প্রবন্ধের কনটেন্ট দেখার আমন্ত্রণ রইল । মুজিব বর্ষের অঙ্গীকার, শিক্ষা হোক আইসিটি নির্ভর ।


অচিন্ত্য কুমার মন্ডল
১২ ডিসেম্বর, ২০২০ ০৯:৪০ অপরাহ্ণ

শুভকামনা রইলো এবং সেই সাথে পূর্ণ রেটিং । আপনার তৈরি কন্টেন্ট আমার দৃষ্টিতে সেরার তালিকা ভুক্ত। সে জন্য আপনাকে একটু সহযোগিতা করতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করছি। সেই সাথে কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি। আমার এ পাক্ষিকের কন্টেন্ট ও ব্লগ দেখার ও রেটিং সহ মতামত প্রদানের জন্য বিনীত অনুরোধ করছি। ধন্যবাদ কন্টেন্টঃ https://www.teachers.gov.bd/content/details/801949 ব্লগঃ https://www.teachers.gov.bd/blog-details/585315


মুহাঃ রুহুল আমিন
১২ ডিসেম্বর, ২০২০ ০৭:৩৯ অপরাহ্ণ

লাইক,কমেন্ট ও পূর্নরেটিং সহ আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো। আমার ৬৯তম কন্টেন্ট দেখে লাইক কমেন্ট ও রেটিং দেওয়ার জন্য সবিনয় অনুরোধ করছি। রুহুল আমিন স্যার,,ঝিনাইদহ সদর,,ঝিনাইদহ ।। মোবাঃ ০১৯১৮ ০১৩৫০৫।


রেহানা আক্তার ঝর্ণা
১২ ডিসেম্বর, ২০২০ ০৬:৪৮ অপরাহ্ণ

লাইক ও পূর্ণরেটিংসহ শুভকামনা রইল। আমার এ পাক্ষিকের কনটেন্ট দেখে আপনার মূল্যবান মতামত ও রেটিং দেওয়ার জন্য আপনাকে বিনীতভাবে অনুরোধ করছি।


শবর্বরী দে
১২ ডিসেম্বর, ২০২০ ০৬:১৯ অপরাহ্ণ

১৯৭১ এর বিজয়ের পর আরেকটি বিজয় আমদের।


মোঃ মেহেদুল ইসলাম
১২ ডিসেম্বর, ২০২০ ০৫:৪৫ অপরাহ্ণ

আসসালামু আলাইকুম। শ্রদ্ধেয় প্যাডাগজি রেটার, এডমিন, সেরা কনটেন্ট নির্মাতা, শিক্ষক বাতায়নের সকল শিক্ষক- শিক্ষিকা ও আইসিটি জেলা অ্যাম্বাসেডর স্যারদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা http://teachers.gov.bd/content/details/803228


অচিন্ত্য কুমার মন্ডল
১০ ডিসেম্বর, ২০২০ ০১:৩৬ অপরাহ্ণ

সন্মানিত সহকর্মী ০৩/১২/২০২০ তারিখে আমার এ পাক্ষিকের কন্টেন্ট(৪৬ তম) +৭৭তম ব্লগ দেখার ও পরামর্শসহ রেটিং প্রদানের জন্য অনুরোধ করছি। ধন্যবাদ কন্টেন্টঃ https://www.teachers.gov.bd/content/details/801949 ব্লগঃ https://www.teachers.gov.bd/blog-details/585315