ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলা ২০২২- উন্নয়ন, উদ্ভবনের ধারাবাহিকতায় সরকার এখন ২০৪১ সালের মধ্যে উদ্ভাবনী ও জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতির স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে অত্যাধুনিক পাওয়ার গ্রিড, গ্রিন ইকোনমি, দক্ষতা উন্নয়ন, ফ্রিল্যান্সিং পেশাকে স্বীকৃতি প্রদান এবং নগর উন্নয়নে কাজ করছে।
বিনম্র শ্রদ্ধা হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি স্বাধীন বাংলার স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর প্রতি।
"যতদিন তোমার হাতে দেশ,
পথ হারাবেনা বাংলাদেশ"
ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার
উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা
মাননীয় প্রধান্মন্ত্রী শেখ হাসিনা
স্মার্ট বাংলাদেশের আইসিটি পরিকল্পনায় নিবেদিত প্রাধান্মন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক মাননীয় উপদেষ্টা জনাব সজীব ওয়াজেদ।
স্মার্ট সিটি ও স্মার্ট ভিলেজ বাস্তবায়নের জন্য স্মার্ট স্বাস্থ্যসেবা, স্মার্ট ট্রান্সর্পোটেশন, স্মার্ট ইউটিলিটিজ, নগর প্রশাসন, জননিরাপত্তা, কৃষি, ইন্টারনেট কানেক্টিভিটি ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্স, রোবটিক্স, মাইক্রোচিপ ডিজাইনিং অ্যান্ড ম্যানুফেকচারিং ও সাইবার সিকিউরিটি এই চারটি প্রযুক্তিতে আমাদের মনোযোগী হতে হবে।
স্মার্ট ভিলেজ বলতে এমন এক গ্রামীণ জনপদকে বুঝায় যেখানে ডিজিটাল প্রযুক্তি এবং উন্মুক্ত উদ্ভাবনী প্ল্যাটফর্মের ব্যবহারের মাধ্যমে স্থানীয় নাগরিকরা বিশ্ব বাজারে সাথে যোগাযোগের সুযোগ পাবে। এছাড়া সরকারি ও বেসরকারি উভয় খাতের বিভিন্ন সেবা প্রদান ব্যবস্থাকে উন্নত করা, খাদ্য সরবরাহ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস বিকাশে স্মার্ট ভিলেজ গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।
স্মার্ট বাংলাদেশের একজন বিশ্ব নাগরিক তৈরির জন্য তাদেরকে কেবল প্রযুক্তিতে দক্ষ করে গড়ে তুললেই হবে না তাদেরকে মানবিক মানুষ হিসেবেও তৈরি করতে হবে। তাই শিক্ষা ব্যবস্থায় এসেছে ব্যাপক পরিবর্তন। আমাদের বিজ্ঞানমনস্ক, প্রযুক্তিবান্ধব, প্রযুক্তি ব্যবহারে অভ্যস্ত এবং প্রযুক্তি উদ্ভাবনে দক্ষ মানুষ চাই। যাদেরকে মানবিক ও সৃজনশীল হতে হবে। ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রশাসন থেকে শুরু করে সকল বিভাগেই পরিবর্তনের হিরিক, যার সুফল আমরা সাদরে গ্রহণ করছি।
তবে জাতির সবচেয়ে স্নায়ুবিক ও স্পর্শকাতর স্থানে কাজ করছে প্রাথমিক শিক্ষা। শিক্ষা জীবনের মূল ভিত্তি। যেখানে হয় শিশুর ভবিষ্যত কাব্য রচনা। যেখানে মানবিকতার স্থানটা একটু বেশিই নান্দনিক ও স্বচ্ছ হতে হয়। আমরা শুনেছি "আজ যে শিশু পৃথিবীর আলোয় হেসেছে, আমরা তার তরে একটি সাজানো বাগান চাই" যেখানে থাকতে হয় স্নেহ, মমতা, ভালোবাসা, নির্ভরতা, বিনোদন ও নিজেকে বিকশিত করার উৎকৃষ্ট পরিবেশ। স্মার্ট বাংলাদেশ হবে তেমনই পরিকল্পিত ও সমৃদ্ধ আর প্রতিটি শিশু হবে যোগ্য নাগরিক।
প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগ রাঙ্গামাটি জেলা, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে ন্যাস্ত এ অফিসের কার্যক্রম ১০ উপজেলা নিয়ে পরিচালিত হচ্ছে। বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন, সড়ক যোগাযোগ, উচ্চ গতি সম্পন্ন নেটওয়ার্ক না থাকা সত্তেও দুর্গমতা ছাপিয়ে সকল কার্যক্রমে দেশের অন্যান্য জেলার মত জানান দিচ্ছে নিজেদের অস্তিত্ব। এ জেলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থী- ৭৬,৬০১ , মোট বিদ্যালয়ের সংখ্যা- ১৫৪৩; সরকারি ৭০৭ টি , শিক্ষক সংখ্যা- প্রধান- ৭০৭; সশি- ৩৩২৮ জন। ঝড়েপড়ার হার- ৭.২৬ ,
প্রাথমিক শিক্ষায় উদ্ভাবন ও উন্নয়নের স্বরূপ বর্ণনায়...
মতামত দিন