![img](https://teachers.gov.bd/shared/profile_pictures/mBZqppWfkoERRXNNlG86Wxi1elTwjfzIxkyXRdU5.jpeg)
অধ্যক্ষ
![](https://teachers.gov.bd/shared/contents/2021/August/31/photo/image_545480_1630407802.jpg)
৩১ আগস্ট, ২০২১ ০৫:০৩ অপরাহ্ণ
অধ্যক্ষ
ধরন: মাদ্রাসা শিক্ষা
শ্রেণি: অষ্টম
বিষয়: বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়
অধ্যায়: চতুর্থ অধ্যায়
প্রায় ১০০ বছর আগের কথা । গ্রামগঞ্জে তখন সড়ক যোগাযোগের কোন অবস্থায়ই ছিল না। সংগত কারণে মানুষের যাতায়াত ছিল মূলত হেঁটে। বণিক সৌদাগরেরাও তাদের পণ্য সামগ্রী বজরা নৌকায় চড়ে দূর-দূরান্তের হাট-বাজারে নিয়ে যেতেন নদীপথে । সাপ্তাহিক হাটের বেচাকেনা শেষে তারা আবার যাত্রা করতেন পরের গন্তব্য। এই সময়ে কারও রাত্রিযাপনের প্রয়োজন দেখা দিত। কিন্তু এখনকার মতো হোটেল-মোটেল রিসোর্ট কিংবা রেস্ট হাউসের অস্তিত্ব তখন ছিল না। তাই পথচারীদের আশ্রয়স্থল ছিল জমিদারের পান্থশালা। এই ধরনের শতাব্দীপ্রাচীন একটি পান্থশালার অস্তিত্ব কোনমতে থেকে আছে চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার দক্ষিণ ভূমি ইউনিয়নের ডেঙ্গা পাড়া গ্রামে। জমিদার জগৎ মোহন' নির্মাণ করেছিলেন এলাকার খানমোহনা খালের পাড়ে। খালের উল্টোদিকে কৃষ্ঠাখালী বাজার যেটি সপ্তাহের প্রতি সোম ও শুক্রবার জমজমাট থাকতো। পান্তশালা নির্মাণের সময় পাশে প্রায় চার একর আয়তনের বিশাল দিঘি খনন করা হয় আশ্রয় নেওয়া লোকজনের সুপেয় আর ব্যবহারের পানির প্রয়োজন।