![img](https://teachers.gov.bd/shared/profile_pictures/2023_05_04_10_11_01_6453305523cfc.jpeg)
সহকারী শিক্ষক
![](https://teachers.gov.bd/shared/contents/2022/February/14/photo/image_501544_1644852837.jpg)
১৪ ফেব্রুয়ারি , ২০২২ ০৯:৩৩ অপরাহ্ণ
সহকারী শিক্ষক
ধরন: সাধারণ শিক্ষা
শ্রেণি: প্রথম
বিষয়: আমার বাংলা বই
অধ্যায়: প্রথম অধ্যায়
শীতের জীর্ণতা সরিয়ে এসেছে ঋতুরাজ। আজ পহেলা ফাল্গুন- জীবনকে রাঙিয়ে দেয়ার দিন। সত্যিই বসন্ত ধরা দেয় নানাভাবে। আজ বসন্তের আগমনে কোকিলের কুহুতানে মুখরিত হবে শুধু শ্যামল সবুজ প্রান্তর নয়, এই শহরও। আর শুকনো পাতারা ঝরে গিয়ে জন্ম নেবে কচি নতুন পাতার। সেই পত্রপল্লবে, ঘাসে ঘাসে, নদীর কিনারে, কুঞ্জ-বীথিকা আর ওই পাহাড়ে অরণ্যে বসন্ত আজ দেবে নবযৌবনের ডাক।
ফুলের সৌরভে মেতে উঠবে চারপাশ। বসন্তের রং ‘বাসন্তী’কে সঙ্গে নিয়েই শুরু হবে দিনের শুরু। গাঁদা ফুলের রঙেই আজ সাজবে তরুণীরা। পরবে বাসন্তী রঙের শাড়ি। খোঁপায় গুজবে ফুল, মাথায় টায়রা আর হাতে পরবে কাচের চুড়ি। তরুণরাও বাসন্তী রঙের পাঞ্জাবি বা ফতুয়া পরে নামবে বাংলার পথেঘাটে। বসন্ত মানেই- কোথাও আমার হারিয়ে যাবার নেই মানা। তাই তরুণ-তরুণীদের পাশাপাশি সব বয়সী মানুষ ঘরের বাইরে আসবেন।
বাংলা সংস্কৃতিতে পহেলা ফাল্গুন বা বসন্ত বরণ উদযাপন কোনো নতুন পার্বন নয়। ঋতুবৈচিত্রের হাত ধরে এই পার্বণটি আমাদের জীবনের অংশ হয়ে উঠেছে।
প্রতিবছর ছোট থেকে বড় সব ধরনের ছেলে মেয়ের মনে আনন্দের বান ডেকে যায়।বাসন্তি রং শাড়ি পাঞ্জাবিতে ছেয়ে আনাচ কানাচে।মাথায় ফুলের বাহারি দেখতে লাগে চমৎকার।