তৈরী পোশাক শিল্প
শিখনফলঃ
তৈরী পোশাক শিল্পঃ
স্বাধীনতার পর বাংলাদেশে তৈরী পোশাক শিল্পখাতে অভাবনীয় অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে। ১৯৭৮ সালে ঢাকার বনানীতে দেশ গার্মেন্টস শিল্প প্রতিষ্ঠার পর এটি দ্রুত দেশের অন্যতম প্রধান শিল্পখাতে পরিণত হয়েছে। ২০১৬ সালের তথ্যানু্যায়ী তৈরী পোশাক শিল্পের সংখ্যা প্রায় ৪০০০। প্রতি বছরই শত শত নতুন নতুন কারখানার উদ্বোধন হয়, আবার প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে তা বন্ধও হয়ে যায়। এইসব গার্মেন্টসে বিভিন্ন বয়সের প্রায় ৪০ লক্ষাধিক শ্রমিক কাজ করে, যার ৭০% নারী শ্রমিক। বর্তমানে গার্মেন্টসের সংখ্যা ৮৬২১ টি। ২০১৮-১৯ সালে তৈরী পোশাক রপ্তানি করে বাংলাদেশ ৩৪.৯৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করে, যা মোট রপ্তানির ৮৬.২ শতাংশ। শুরুর দিকে অর্থাৎ ১৯৮৩-৮৪ সালে যা ছিল মোট রপ্তানির ৩.৮৯ শতাংশ।
তৈরী পোশাক শিল্প গড়ে ওঠার কারণসমূহঃ
ক) প্রাকৃতিক কারণঃ
• অনুকূল জলবায়ুঃ
• কাঁচামালঃ
• শক্তি সম্পদঃ
• রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ এলাকা
খ) অর্থনৈতিক কারণঃ
• পাটের বাঁজার সংকোচনঃ
• সুলভ শ্রমিকঃ
• ভৌত অবকাঠামোঃ
• বৈদেশিক বিনিয়োগঃ
• রাষ্ট্রীয় উদারনীতিঃ
• সহায়ক শিল্পের প্রসারঃ
• রপ্তানি মেলার আয়োজনঃ
তৈরী পোশাক শিল্পের অবস্থানঃ
• ঢাকা অঞ্চলঃ
• চট্টগ্রাম অঞ্চলঃ
• খুলনা অঞ্চলঃ
তৈরী পোশাক শিল্পের সমস্যাঃ
• কাঁচামালের অভাবঃ
• অসম প্রতিযোগিতাঃ
• আমলাতান্ত্রিক জটিলতাঃ
• শ্রমিক আন্দোলনঃ
• আমদানি নির্ভর শিল্পঃ
• সরকারের উদাসীনতাঃ
পোশাক শিল্প উন্নয়নের উপায়ঃ
• মজুরি প্রদানঃ
• কাজের সুষ্ঠ পরিবেশ নিশ্চিতকরণঃ
• বেতন-ভাতা প্রদানঃ
• নারীদের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধিঃ
• প্রয়োজনীয় ঋণ প্রাপ্তিঃ
• শিল্পনীতির বাস্তবাতনঃ
ধন্যবাদ

মতামত দিন


উম্মে শারমিন
লাইক ও পূর্ণ রেটিং সহ আপনার জন্য শুভ কামনা রইল এবং সেই সাথে আমার বাতায়ন বাড়ি ঘুরে আসার আমন্ত্রণ রইল।
সাম্প্রতিক মন্তব্য