সিনিয়র শিক্ষক
০২ জুন, ২০২২ ০৯:৫০ অপরাহ্ণ
ইংরেজি উচ্চারণ শিখার গুরুত্বপূর্ণ ৫০টি রুলস
ইংরেজি উচ্চারণ শিখার গুরুত্বপূর্ণ ৫০টি রুলস ✪
➤Rule-1
⇨শব্দের শুরুতে KN থাকলে তার উচ্চারণ হবে “ন” এক্ষেত্রে K অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Knowledge
(নলেজ) – জ্ঞান
☞Knight
(নাইট) – অশ্ব।
☞Knee
(নী) – হাটু।
➤Rule-2
⇨W
এর পরে h/r থাকলে w উচ্চারণ হয় না।
উদাহরণ:
☞Write
(রাইট) – লেখা।
☞Wrong
(রং) – ভুল।
☞Who
(হু) – কে।
☞Wrestling
(রেস্টলিং) – কুস্তি।
➤Rule-3
⇨শব্দের শেষে “e” থাকলে “e” এর উচ্চারণ হয়না।
উদাহরণ:
☞Name
(নেইম) – নাম।
☞Come
(কাম) – আসা।
☞Take
(ঠেইক) – নেওয়া।
☞Fake
(ফেইক) – ভূয়া।
➤Rule-4
⇨M+B
পর পর থাকলে এবং B এর পর কোন Vowel না থাকলে B উচ্চারিত হয় না।
উদাহরণ:
☞Bomb
(বম) – বোমা।
☞Comb
(কৌম) – চিরুনি।
☞Thumb
(থাম) – হাতের বুড়ো আঙ্গুল।
☞Thumbnail
(থামনেল) – ছোট।
➤Rule-5
⇨Word
এর শেষে I G N থাকলে তার উচ্চারণ “আইন” হয়। এ ক্ষেত্রে G অনুচ্চারিত থাকে।
☞Design
(ডিজাইন) – আকা।
☞Resign
(রিজাইন) – পদত্যাগ করা।
☞Reign
(রেইন) – রাজত্ব।
☞Feign
(ফেইন) – উদ্ভাবন করা।
➤Rule- 6
⇨L+
M পর পর থাকলে এবং পরে vowel না থাকলে L অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Calm
(কাম) – শান্ত।
☞Alms
(আমজ) – ভিক্ষা।
☞Palm
(পাম) – তালগাছ।
➤Rule- 7
⇨শব্দে T থাকলে T এর পরে U থাকলে T এর উচ্চারণ “চ” এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Lecture
(লেকচার) – বক্তৃতা।
☞Century
(সেঞ্চুরী) – শতক।
☞Furniture
(ফার্নিচার) – আসবাবপত্র।
☞Structure
(স্ট্রাকচার) – গঠন।
➤Rule-8
⇨Consonant+
I A+ Consonant এভাবে Word গঠিত হলে, I A এর উচ্চারণ (আইঅ্যা) মত হয়।
উদাহরণ:
☞Dialogue
(ডায়ালগ) – কথোপকথন।
☞Diamond
(ডায়ামন্ড) – হীরক।
☞Liar
(লায়ার) – মিথ্যাবাদী।
☞Liability
(লাইয়াবিলিটি) – দায়।
➤Rule-9
⇨I+
R+ Consonant এভাবে Word গঠিত হলে “I” এর উচ্চারণ “আই” না হয়ে “অ্যা” হয়।
উদাহরণ:
☞First
(ফার্স্ট) – প্রথম।
☞Birth
(র্বাথ) – জন্ম।
☞Bird
(বার্ড) – পাখি।
☞Circle
(সার্কেল) – বৃত্ত।
➤Rule-10
⇨৩ বর্ণ বিশিষ্ট Word এ Consonant+ I+ E এভাবে ব্যবহৃত হলে তার উচ্চারণ “আই” এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Mice
(মাইস) – ইদুর।
☞Rice
(রাইস) – চাউল।
☞Wise
(ওয়াইস) – বিজ্ঞ
☞Size
(সাইজ) – আয়তন।
➤Rule-11
⇨Consonant+
U+ Consonant এভাবে word গঠিত হলে U এর উচ্চারণ “আ” এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Null
(নাল) – বাতিল
☞But
(বাট) – কিন্তু।
☞Nut
(নাট) – বাদাম
☞Cut
(কাট) – কাটা।
➤Rule-12
⇨I
G H এর উচ্চারণে G উচ্চারিত হয় না। সেই অংশটুকুর উচ্চারণ “আই” হবে।
উদাহরণ:
☞Night
(নাইট) – রাত্র।
☞Sight
(সাইট) – দৃশ্য।
☞Might
(মাইট) – হতে পারে।
➤Rule-13
⇨“I O” এর উচ্চারণ সাধারণত “আইয়” হয়।
উদাহরণ:
☞Violet
(ভাইয়লেইট) – বেগুনী রঙ।
☞Biology
(বাইয়োলজি) – জীব বিদ্যা।
☞Biography
(বাইয়োগ্রাফি) – জীবনী।
☞Violation
(ভাইয়লেশন) – ভঙ্গ।
➤Rule-14
⇨Consonant
এর পর “AI” এর উচ্চারণ সবসময় “এই” বা “এয়্যা” হয়।
উদাহরণ:
☞Rail
(রেইল) – রেলের লাইন।
☞Nail
(নেইল) – পেরেক
☞Straight
(স্ট্রেইট) – সোজা।
➤Rule-15
⇨O+
consonant+ U+ consonant+ A/E/I এভাবে word গঠিত হলে, U এর উচ্চারণ “ইউ” এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Document
(ডকিউমেন্ট) – দলিল।
☞Procurement
(প্রকিউরমেন্ট) – চেষ্টা দ্বারা পাওয়া।
➤Rule-16
⇨I+
R+ E এর ক্ষেত্রে যদি বর্ণ তিনটি word এর শেষে থাকে তবে এর উচ্চারণ “আয়্যা” হয়।
উদাহরণ:
☞Dire
(ডায়্যার) – ভয়ংকর।
☞Mire
(মায়্যার) – কাদা।
☞Admire
(এ্যাডমায়্যার) – তারিফ করা।
➤Rule-17
⇨U
I + consonant এরপর vowel না থাকলে U I এর উচ্চারণ “ই” এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Guilty
(গিল্টি) – দোষী।
☞Guilt
(গিল্ট) – দোষ।
☞Build
(বিল্ড) – নির্মাণ করা।
➤Rule-18
⇨E
A+ R এভাবে ব্যবহৃত হলে এবং R যদি word এর শেষ বর্ণ হয় তাহলে E A এর উচ্চারণ “ঈঅ্যা” হবে।
☞Dear
(ডিয়্যার) – প্রিয়।
☞Fear
(ফিয়্যার) – ভয়।
☞Bear
(বিয়্যার) – বহন করা।
➤Rule-19
⇨EA+
R+ consonant এভাবে word গঠিত হলে, EA এর উচ্চারণ “অ্যা” হবে।
উদাহরণ:
☞Heart
(হার্ট) – হৃদয়।
☞Earth
(আর্থ) – পৃথিবী।
☞Earn
(আর্ন) – আয় করা।
➤Rule-20
⇨Consonant+
EA+ consonant (R ছাড়া) এভাবে ব্যবহৃত হলে EA এর উচ্চারণ ঈ হবে।
☞Feather
(ফেদার) – পালক।
☞Tread
(ট্রেড) – পদদলিত করা।
☞Leader
(লিডার) – সর্দার।
➤Rule-21
⇨শব্দস্থিত EE+ R এভাবে ব্যবহৃত হলে R যদি word শেষ অক্ষর হয় তাহলে EE এর উচ্চারণ “ইঅ্যা” হবে।
উদাহরণ:
☞Peer
(পিয়্যার) – সমকক্ষ।
☞Steer
(স্টিয়্যার) – হাল ধরা।
☞Deer
(ডিয়্যার) – হরিণ।
➤Rule-22
⇨P+
S পরপর থাকলে এবং P এর আগে কোন vowel না থাকলে P অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Psyche
(সাইকি) – আত্মা
☞Psycho
(সাইকো) – মন।
☞Psora
(সৌরা) – খোসপাচঁড়া।
➤Rule-23
⇨শব্দস্থিত STL এর উচ্চারণ হয় “সল্” এখানে T অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Bustle
(বাসল্) – অতিশয় কর্ম ব্যস্ততা।
☞Rustle
(রাসল) – খসখস শব্দ।
☞Nestle
(নেসলে) – বাসা বাঁধা
➤Rule-24
⇨ইংরেজি শব্দের শেষে TCH থাকলে এর উচ্চারণ হয় “চ”।
উদাহরণ:
☞Batch
(ব্যাচ) – ক্ষুদ্রদল।
☞Match
(ম্যাচ) – ক্রীড়া প্রতিযোগিতা।
☞Scratch
(স্ক্র্যাচ) – আচঁড়ের দাগ।
➤Rule-25
⇨শব্দস্থিত OA+ R থাকলে, OA এর উচ্চারণ হবে “অ্য”।
উদাহরণ:
☞Board
(বোর্ড) – মোটা শক্ত কাগজ।
☞Boar
(বোর) – শূকর।
☞Boat
(বোট) – নৌকা।
☞Road
(রোড) – রাস্তা।
➤Rule-26
⇨E+
consonant (R ছাড়া) + E এভাবে ব্যবহৃত হলে এবং তার পর আর কিছু না থাকলে প্রথম E এর উচ্চারণ হয় “ঈ” এবং দ্বিতীয় E অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Complete
(কমপ্লীট) – সম্পূর্ণ।
☞Mete
(মীট) – অংশ ভাগ করে দেয়া।
➤Rule-27
⇨শব্দস্থিত OE এর উচ্চারণ হয় “ঈ”।
উদাহরণ
☞Phoenix
(ফীনিক্স) – রুপ কথার পাখি বিশেষ।
☞Amoeba
(এ্যামিবা) – ক্ষুদ্র এক কোষী প্রাণী।
➤Rule-28
⇨Consonant
এরপর OI এর উচ্চারণ হয় “অই”।
উদাহরণ:
☞Coin
(কইন) – মুদ্রা।
☞Foil
(ফইল) – পাত।
☞Join
(জইন) – যোগদান করা।
➤Rule-29
⇨শব্দস্থিত OA+ Consonant এভাবে ব্যবহৃত হলে OA এর উচ্চারণ হয় “ঔ”।
উদাহরণ:
☞Road
(রৌড) – রাস্তা।
☞Loan
(লৌন) – ঋণ।
☞Toad
(টৌড) – ব্যাঙ।
➤Rule-30
⇨UI+
consonant+ A/E/O এভাবে word গঠিত হলে সচরাচর UI এর উচ্চারণ হয় ইংরেজি “আই” এর মত।
উদাহরণ:
☞Guide
(গাইড) – পথ প্রদর্শক।
☞Guile
(গাইল) – ছলনা, ফাঁকি।
☞Misguidance
(মিসগাইড্যান্স) – বিপথগামীতা।
➤Rule-31
⇨শব্দের মাঝে E+ R ছাড়া অন্য consonant এভাবে ব্যবহৃত হলে E এর উচ্চারণ সাধারণত “এ” বা “ই” হয়।
উদাহরণ:
☞Rent
(রেন্ট) – ভাড়া।
☞Comet
(কমিট) – ধূমকেতু।
☞Comment
(কমেন্ট) – মন্তব্য।
➤Rule-32
⇨EE+
consonant (R ছাড়া) এভাবে ব্যবহৃত হলে, EE এর উচ্চরণ “ঈ” হয়।
উদাহরণ:
☞Need
(নীড) – প্রয়োজন।
☞Feel
(ফীল) – অনুভব করা।
☞Steel
(স্টীল) – ইস্পাত।
☞Meek
(মীক) – বিনম্র
➤Rule-33
⇨R+
vowel+ CH এভাবে ব্যবহৃত হলে CH এর উচ্চারণ হবে “চ”।
উদাহরণ:
☞Approach
(অ্যাপ্রোচ) – অভিগমন।
☞Branch
(ব্রাঞ্চ) – শাখা।
☞Crunch
(ক্র্যাঞ্চ) – গুড়ানো।
➤Rule- 34
⇨C
এর পরে যদি I, E, Y থাকে তাহলে তার উচ্চারণ “স” হবে।
উদাহরণ:
☞Center
(সেন্টার) – কেন্দ্র।
☞Cyclone
(সাইক্লোন) – ঘূর্ণিঝড় ।
☞Cell
(সেল) – কোষ।
☞Circle
(সার্কেল) – বৃত্ত।
➤Rule- 35
⇨Y
সাধারণত One-syllable এর শব্দে Y, (আই) হিসেবে উচ্চারিত হয়।
উদাহরণ:
☞Fly
(ফ্লাই) – উড়া।
☞Shy
(শাই) – লজ্জা।
☞Buy
(বাই) – ক্রয় করা।
☞Toy
(টই) – খেলনা।
☞Joy
(জয়) – আনন্দ।
⇨Two-syllable
এর শব্দে Y (ই) হিসেবে উচ্চারিত হয়।
উদাহরণ
☞City
(সিটি) – শহর।
☞Funny
(ফানি) – আনন্দ করা।
☞Happy
(হ্যাপি) – খুশি।
☞Policy
(পলিসি) – নীতিমালা।
➤Rule-36
⇨শব্দের শেষে MN এর পরে কোন vowel না থাকলে এবং MN পরপর থাকলে N অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Solemn
(সলেম) – গুরুগম্ভীর।
☞Condemn
(কনডেম) – দোষারোপ করা।
☞Damn
(ড্যাম) – অভিশাপ দেয়া ।
➤Rule-37
⇨ইংরেজি শব্দের শেষে gh থাকলে তার উচ্চারণ হয় “ফ” অথবা কখনো তা অনুচ্চারিত থাকে । কিন্তু এরপর T, N বা M থাকলে gh উচ্চারিত হয় না।
উদাহরণ:
☞Tough
(টাফ) – কঠিন।
☞Enough
(ইনাফ) – যথেষ্ট।
☞Mighty
(মাইটি) – বলশালী।
☞High
(হাই) – উচ্চ।
➤Rule-38
⇨IGH
এর উচ্চারণ “আই”। “augh” এবং “ough” এর উচ্চারণ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই “অ” বা “আ” তাছাড়া eigh এর উচ্চারণ হয় এই কিন্তু Height এর উচ্চারণ ব্যতিক্রম।
উদাহরণ:
☞Night
(নাইট) – রাত্র।
☞Dight
(ডাইট) – সাজানো।
☞Fight
(ফাইট) – লড়াই।
☞Tight
(টাইট) – টানটান।
➤Rule-39
⇨Consonant
এরপর BT এর উচ্চারণ “ট” এক্ষেত্রে “B” অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Doubt
(ডাউট) – সন্দেহ।
☞Debt
(ডেট) – ঋণ।
☞Doubtful
(ডাউটফুল) – সন্দিহান।
➤Rule-40
⇨শব্দের শেষে que এর উচ্চারণ “ক”।
উদাহরণ:
☞Cheque
(চেক) – কিস্তি, হুন্ডি।
☞Baroque
(ব্যারক) – বলিষ্ঠ।
☞Clique
(ক্লীক) – ক্ষুদ্রদল।
➤Rule-41
⇨LK
এর আগে E বা U না থাকলে LK এর উচ্চারণ হবে “ক” এবং “L” অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Talk
(টক) – আলাপ।
☞Walk
(ওয়াক) – হাটা।
☞Chalk
(চক) – খড়ি।
➤Rule-42
⇨KN
বা GN এর আগে vowel থাকলে K ও G উচ্চারিত হয়।
উদাহরণ:
☞Agnostic
(এ্যাগনষ্টিক) – অজ্ঞেয়
☞Acknowledge
(এ্যাকনলেজ) – স্বীকার করা
☞Acknowledgement
(এ্যাকনলেজমেন্ট) – স্বীকৃতি।
➤Rule- 43
⇨কোন শব্দে CC+ OU/ consonant থাকলে CC এর উচ্চারণ হবে “ক”।
উদাহরণ:
☞Accuse
(এ্যাকিউজ) – অভিযুক্ত করা।
☞According
(এ্যাকর্ডিং) – অনুযায়ী।
☞Accurate
(এ্যাকিউরেট) – যথার্থ।
➤Rule- 44
⇨কোন শব্দে U এরপর consonant+ vowel+….. থাকলে U এর উচ্চারণ সাধারণত “ইউ” হয়।
উদাহরণ:
☞Mute
(মিউট) – স্তব্ধ, নির্বাক।
☞Tube
(টিউব) – নল।
☞Duteous
(ডিউটিয়াস) – অনুগত , বাধ্য।
➤Rule- 45
⇨কোন শব্দে U এর পূর্বে consonant+ R/L+…… থাকলে U এর উচ্চারণ সাধারণত “উ” হয়।
উদাহরণ:
☞Blue
(ব্লু) – নীল।
☞Glue
(গ্লু) – শিরিসের আঠা।
☞True
(ট্রু) – সত্য।
➤Rule- 46
⇨কোন শব্দে U+E এর পূর্বে consonant + R বা L না থাকলে U এর উচ্চারণ সাধারণত “ইউ” এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Sue
(স্যু) – আদালতে অভিযুক্ত করা।
☞Hue
(হিউ) – রং।
☞Imbue
(ইমবিউ) – অনুপ্রানিত করা।
➤Rule-47
⇨কোন শব্দে U এর পূর্বে R বা L একক ভাবে থাকলে তার পরে E বা consonant+ E/L থাকা স্বত্তেও তার উচ্চারণ সাধারণত “উ” হয়।
উদাহরণ:
☞Nude
(নুড) – নগ্ন, ন্যাংটা।
☞Lunacy
(লুনাসি) – পাগলামি, বকা আচরণ।
☞Lutanist
(লূটানিস্ট) – বীণা-বাদক।
➤Rule- 48
⇨U
এর পর যদি এমন দুটি Consonant থাকে যাদেরকে আলাদাভাবে উচ্চারণ করতে হয় (ফলে প্রথমটিতে একটি syllable শেষ হয় এবং পরেরটিতে আরেকটি syllable শুরু হয়) তাহলে ঐ দুটি consonant এর পর E/I/A থাকা স্বত্তেও U এর উচ্চারণ বাংলা “আ”- এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Incumbent
(ইনকামবেন্ট) – বাধ্যতামূলক।
☞Number
(নাম্বার) – সংখ্যা।
☞Constructive
(কনস্ট্রাকটিভ) – গঠনমূলক।
☞Nudge
(নাজ) – কনুয়ের মৃদু ঠেলা দেয়া।
➤Rule- 49
⇨LM
এর আগে কোন vowel অর্থাৎ “ই”, “ঈ” বা “এ” ধ্বনি থাকলে L উচ্চারিত হয়।
উদাহরণ:
☞Film
(ফিল্ম) – চলচ্চিত্র।
☞Elm
(এল্ম) – দেবদারু জাতীয় গাছ।
☞Filmy
(ফিল্মি) – মেঘাচ্ছন্ন।
➤Rule- 50
⇨UI+
consonant+ I কিংবা consonant+ L/R+ UI এভাবে গঠিত হলে UI এর উচ্চারণ “ইউই” বা “উই” হয়।
উদাহরণ:
☞Perpetuity
(প্যারপিচিউইটি) – চিরস্থায়ীত্ব।
☞Ingenuity
(ইনজিনিউইটি) – অকপটতা।
☞Liquidity
(লিকুইডিটি) – তারল্য, তরল অবস্থা।
________________________________________
ইংরেজি শব্দের আরোও কিছু উচ্চারণবিধি:
শব্দের মধ্য Tথাকলে “T” এর পর U হলে “T” এর উচ্চারণ “চ” হবে। যেমন:- Future (ফিউচার), Century (সেনচুরী), Mixture, Fixture.
–
শব্দের মধ্য “D” এর পর G হলে “D” এর উচ্চারণ হয় না। যেমন:- Knowledge (নলেজ), Judge ( জজ), Bridge, Coleridge. – K এর পর n হলে K এর উচ্চারণ হয় না। যেমন:- Know (নো), Knee (নী), Knife (নাইফ), Knowledge (নলেজ)।
–
G এর পর A, O, U থাকলে G এর উচ্চারণ”গ” হয়। যেমন:- Garden (গার্ডেন), Good (গুড), Guide (গাইড)।
–
S এর পর H হলে S এর সর্বদা “শ” হয়। যেমন:- Bangladesh (বাংলাদেশ), Bush, Cash.
–
W এর পর h/r হলে W এর উচ্চারণ হয় না। যেমন:- Write (রাইট), Wrong (রং), Who (হু), Wh- question এর সব।
–
T এর পর io হলে “T” এর উচ্চারণ “শ” হয়। যেমন National (ন্যাশনাল)। – i/u এর পর gh হলে gh এর উচ্চারণ হয় না, যদি হয় “ফ” এর মত হবে। যেমন:- Eight (এইট), Right (রাইট), High (হাই), Enough (এনাফ), Cough (কফ)।
–
ng একত্রে হলে ং”এর উচ্চারণ হয়। যেমন:- Bangladesh (বাংলাদেশ)।
–
শব্দের শেষে e থাকলে “e” এর উচ্চারণ হয় না। যেমন:- Name (নেইম), Come (কাম), Take (টেক)।
–
G যখন কোন শব্দে gm বা gn রুপে ব্যবহৃত হয় তখন G এর উচ্চারণ Silent হয়। প্রথমে যদি G থাকে এবং তারপরেই যদি “N” থাকে তবে G silent থাকে। Example: 1.Sign (সাইন) – চিহ্ন। 2.Campaign (ক্যামপেন) – প্রচার। 3.Reign (রেইন) – শাসন। 4.Design (ডিজাইন) – নকশা। 5.Resign (রিজাইন) – পদত্যাগ।
–
C-এর উচ্চারণ কখন ‘ক’ আর কখন ‘স’ হবে ? Rule (1): C-এর পরে যদি A, L, O, R, U হয় তাহলে তার উচ্চারণ ‘ক’ হয়। কিছু সহজ উদাহরণ পড়ে মিলিয়ে দেখুন:- Can (v, ক্যান্) – পারা। Class (n, ক্লাস্) – শ্রেণি। Colour (n, কালার্) – রং। Cup (n, কাপ্) – পেয়ালা। Crime (n, ক্রাইম্) – দুর্নীতি। – Rule (2): C-এর পরে যদি I, E, Y থাকে তাহলে তার উচ্চারণ ‘স’ হবে। দেখে নিই কিছু সহজ উদাহরণ:- Center (n, সেন্টার্) – কেন্দ্র। Ceiling (n, সিলিং) – ভেতরের দিকের ছাদ। Cinema (n, সিনেমা) – প্রেক্ষাগৃহ। Cyclist (n, সাইক্লিস্ট্) – সাইকেল চালক।