Loading..

খবর-দার

২৩ জুলাই, ২০২২ ০৬:৪৭ অপরাহ্ণ

বাংলাদেশ অনলাইন প্রাইমারি স্কুল, বরিশাল বিভাগ কর্তৃক

বাংলাদেশ অনলাইন প্রাইমারি স্কুল, বরিশাল বিভাগ কর্তৃক আয়োজিত হলো বেলা ভূমিকে ফিরে দেখা ও সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান( ২য় পর্ব) সিস্টারস্ ডে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বরিশাল, ২২ জুলাই ২০২২ খ্রি. রোজ শুক্রবার। সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান প্রথম পর্ব অনুষ্ঠিত হয়েছিল বেলা ভূমি কক্সবাজারে। বরিশাল বিভাগ থেকে যে সকল শিক্ষক সেখানে অংশগ্রহণ করতে পারেনি তারা সহ বরিশাল বিভাগের আই সি টি আইকন শিক্ষক বৃন্দ এখানে অংশগ্রহন করেন। অনুষ্ঠানে পরিচিতি পর্ব ও অনুভূতি প্রদান, জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষকদের বিশেষ দিকনির্দেশনা, মতামত প্রদান, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সব শেষে সম্মাননা ক্রেস্ট বিতরণ।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষক  সিদ্দিকুর রহমান, রফিকুল ইসলাম, নাসির উদ্দিন, সরোয়ার, ইসমত আরা, শারমিন সুলতানা, আমিনা খানম মুনমুন,বিথী বড়াল, মারুফা ইসলাম, কামরুল ইসলাম শিমুল,বিজন বেপারী সহ আর আরো অনেক গুণী শিক্ষক।

উল্লেখ্য  I’m the solution……… এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে প্রাথমিকে ব্লেন্ডেড শিক্ষায় শিক্ষকের ভুমিকা শীর্ষক মত বিনিময় সভা ও করোনা কালীন সময়ে অনলাইনে পাঠদানকারী (নির্বাচিত)সম্মানিত শিক্ষকদের অংশগ্রহণে হোটেল “হিল টাওয়ার, কক্সবাজারে গত ০১/০৭/২০২২খ্রি. অনুষ্টিত হলো দিনব্যাপী আয়োজন করা হয়।

উক্ত আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন
# জনাব শামসুল আহসান
সুপারিন্টেনডেন্ট, পিটিআই, কক্সবাজার।
অনুষ্ঠানে গেষ্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আওতাধীন A2i প্রোগ্রাম থেকে
#জনাব মো: কবির হোসেন, সহযোগী অধ্যাপক, সংযুক্ত কর্মকর্তা, এটুআই।
#জনাব অভিজিৎ সাহা, প্রোগ্রাম এসিস্ট্যান্ট, এটুআই। এছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দেশের ৬৪টি জেলা থেকে আগত সম্মানিত গুনী শিক্ষক বৃন্দ।
অনুষ্ঠানে বক্তারা প্রাথমিকের আগামী শিক্ষা ব্যবস্থা কেমন হবে এবং ব্লেন্ডেড শিক্ষা কি? এর ফলে শিক্ষার্থীদের মাঝে গুণগত কি কি পরিবর্তন আসবে, প্রযুক্তিগত কি কি সুবিধা তারা পাবে সে বিষয়ে বিস্তারিত বক্তব্য তুলে ধরেন। তাঁরা আরো জানান যে, আগামী সময়ে প্রত্যেক শিক্ষার্থী নিজেই তার সমস্যার সমাধান করতে পারবে। প্রত্যেক শিক্ষক নিজে আইসিটি বিষয়ে দক্ষ হবে এবং সেই দক্ষতা অন্যান্য সহকর্মীদের সাথে শেয়ার করে তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে কাজ করবে। বক্তারা আরো বলেন যে, কাজ করার ইচ্ছা শক্তিই মানুষকে দক্ষ করে তুলে। অর্থাৎ নিজে দক্ষ হবো, অন্যদের দক্ষতা উন্নয়নে সহযোগীতা করবো সেই দক্ষতার ছোয়ায় আগামী শিক্ষা ব্যবস্থায় শিক্ষার্থীরা গড়ে উঠবে ৩য় ও ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের উপযোগী হয়ে। অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য প্রদান করেন বিভিন্ন জেলা থেকে আগত সুপার টিচার্সগন এবং কীভাবে তারা নিজে এবং নিজেদের বিদ্যালয়কে শ্রেষ্টত্বের সাড়িতে নিয়ে গিয়েছেন সেই অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন এবং সকলকে নিজেদের ইনোভেটিভ আইডিয়া বাস্তবায়নের মাধ্যমে শ্রেষ্টত্বের প্রমান তুলে ধরার আহবান জানান।