Loading..

পাঠসংশ্লিষ্ট ছবি/ইমেজ

২৭ আগস্ট, ২০২৩ ০৩:৪৭ অপরাহ্ণ

মুক্তিযুদ্ধের সময়ের ১১টি সেক্টরকে চিহ্নিত

আমাদের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য সমগ্র দেশকে 11টি সেক্টরে ভাগ করা হয়। আমরাও এবার সব

সহপাঠী সমানভাবে ১১টা দলে বিভক্ত হয়ে যাব। মুক্তিযুদ্ধের সময়ের ১১টি সেক্টরের সংখ্যানুসারে নিজেদের

দলের নামকরণ করব।


21


শিল্প ও সংস্কৃতি


এই অধ্যায়ে আমরা যেভাবে অভিজ্ঞতা পেতে পারি-

□ প্রত্যেকটি দল নিজেদের মতো করে আশেপাশের বেঁচে থাকা মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে কথা বলব।

পরিবার ও এলাকার বয়স্কদের কাছ থেকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানার চেষ্টা করব। এ সাক্ষাৎকারগুলো

আমরা মোবাইলে ধারণ করে রাখব বা লিখে রাখব।

□ তাছাড়া বিদ্যালয়ের লাইব্রেরি অথবা অন্য কোন উৎস থেকে মুক্তিযুদ্ধের বই, পত্রিকা সংগ্রহ করে তা

থেকেও আমরা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানার চেষ্টা করব।

এই অধ্যায়ে আমরা যা যা করতে পারি-

□ মুক্তিযুদ্ধের সমস্ত তথ্য-উপাত্ত নিয়ে আমরা প্রত্যেকটি দল তালিকা তৈরি করে বন্ধুখাতায় জমা করে

রাখব।

□ প্রত্যেকটি দল মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা দিবসের ইতিহাস সম্পর্কে নিজেদের চিন্তামতো ছবি এঁকে তাতে

মনের মতো রং করতে পারি। বিভিন্ন রঙের কাগজ, পত্রিকা, ছবি কেটে আঠা দিয়ে কাগজে লাগিয়ে

পছন্দমতো কোলাজচিত্র তৈরি করতে পারি।

□ মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সম্পর্কিত গ ম্পর্কি ান, নাচ, ছড়া, কবিতা বা গল্প লেখার মাধ্যমে প্রকাশ করতে পারি।

□ প্রত্যেক দল চাইলে মাটি, কাঠ ইত্যাদি দিয়ে জাতীয় স্মৃতিসৌধের কাঠামো গড়তে পারি। স্বাধীনতা

দিবসের সাথে সম্পর্কিত অন্য ম্পর্কি যে কোনো কিছু গড়ে উপস্থাপন করতে পারি।

এবার ২৬শে মার্চ মহ ার্চ ান স্বাধীনতা দিবসকে কেন্দ্র করে আমরা সব দলের তৈরি করা শিল্পকর্মগুর্মলো শ্রেণিকক্ষে

প্রদর্শন কর র্শ ব। প্রত্যেকটি দল নিজেদের পরিকল্পনা মতো স্বাধীনতার গান, নাচ, নিজেদের তৈরি করা নাটিকা,

কবিতা বা ছড়ার মধ্য দিয়ে মহান স্বাধীনতা দিবসে সকল বীর শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান দেখাব।

তারপর বাংলাদেশের একটি মানচিত্র সংগ্রহ করে বা এঁকে তাতে মুক্তিযুদ্ধের সময়ের ১১টি সেক্টরকে চিহ্নিত

করার চেষ্টা করব। এতে আমরা জানতে পারব বর্তমবর্ত ানে আমাদের এলাকাটি মুক্তিযুদ্ধের সময় কোন সেক্টরের

অধীনে ছিল।

তারপর ১১টা দল নিজেদের সংগ্রহ করা তথ্যের সাথে ছবি আঁকা, গড়া, নাচ, গান, অভিনয়, আবৃত্তি, লেখা

ইত্যাদির সাথে মিলিয়ে প্রকাশের পরিকল্পনা করব।

আরো দেখুন