দূর্লভ তথ্য সংগ্রহ করা যায়। যেগুলো খোঁজার জন্য আগে দেশ বিদেশ ঘুড়তে হতো।
খুব অল্প সময়ে যোকোন দেশের খবর পাওয়া যায়।
চাকরি খোঁজা কিংবা অনলাইনে রিমোটলি যোকোন দেশে চাকরি করা যায়।
অনলাইনে টিকিট বুকিং কিংবা হোটেল বুকিং দেয়া যায়।
সহজে তথ্যের আদান-প্রদান করা যায়।
বিনামূল্যে তথ্য পাওয়া।
তথ্যের সহজলভ্যতা।
সকল প্রশ্নোত্তর।
অনলাইনে সহজেই চিকিৎসাসেবা নেয়া যায়।
ক্লাউড স্টোরেজ তথা ইন্টারনেটে কম খরচে অনেক বেশি ডাটা রাখা যায়।
ইন্টারনেট ব্যবহারের অসুবিধা
ব্যক্তিগত তথ্য চুরি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে অনেক বেশী।
ভাইরাস দ্বারা
আক্রন্ত হয়ে ডাটা নষ্ট হওয়ার সম্ভবনা থাকে। যেমন, কিছুদিন আগে
র্যানসমওয়্যার ১৫০ দেশের দুই লাখের বেশি কম্পিউটার আক্রান্ত হয়েছিল।
পরিবার
ও সমাজের প্রতি নেতিবাচক প্রভাব পরে। যেমন, সারাক্ষন স্যোশল মিডিয়াতে পরে
থাকার ফলে পরিবারের সাথে ছেলে-মেয়ে কিংবা পিতা-মাতার কথা বার্তা কম হয়।
পারিবারিক বন্ধন নষ্ট হয়ে যায়।
গুজব ও মিথ্যা তথ্য দ্রুত ছড়িয়ে
পরে। যেহেতু, তাৎক্ষনিক ভাবে কোন তথ্য যাচাই করা সহজ হয়ে উঠেনি এখনও। তাই,
অনেক অসাধু ও খারাপ লোকেরা মিথ্যা ও গুজব খুব দ্রুত ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়।
প্রতারণার শিকার হতে হয় অনেক সময়। যেমন, অনেকে পণ্য কেনার আগে টাকা দিয়ে দেয় কিন্তু পন্য আর পায় না।