Loading..

উদ্ভাবনের গল্প

১৪ অক্টোবর, ২০২৩ ০২:৪৯ অপরাহ্ণ

মায়ের হাতের খাবার স্কুলে খাব, রোগ মুক্ত জীবন গড়ব"

আমার আজকের উদ্ভাবনী গল্পের শিরোনামঃ- "মায়ের হাতের খাবার স্কুলে খাব, রোগ মুক্ত জীবন গড়ব"


🔳 সুস্থ্য দেহ সুস্থ্য মন, তারপর হচ্ছে অধ্যয়ন। 

  স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে চাই মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা, আর সেই মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিতের জন্য প্রয়োজন শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা। আর শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করা শিক্ষক হিসেবে এটা আমার কর্তব্য। 


🇧🇩 ২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে, তাদেরকে স্মার্ট সিটিজেন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। তারজন্য প্রয়োজন সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা। মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা যাতে নিশ্চিত হয় সেই লক্ষ্যে আমি আমার শিক্ষার্থীদেরকে নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি। 


⛳আমি চাই বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের দিনের শুরুটা যেমন সুন্দর তেমনে দিনের শেষটাও যেন হয় আরো সুন্দর। একজন্য আমি তাদের স্বাস্থ্যের ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকি। 


👨‍✈️শিক্ষার্থীরা প্রতিদিন বিদ্যালয়ের মধ্যাহ্ন বিরতির সময় দুপুরের খাবার খাইতে বাড়ির উদ্দেশ্যে ছুটে চলে, এর ফলে ভরদুপুরে তাদের যেমন স্বাস্থ্য ঝুঁকি রয়েছে তেমনি আবার বিদ্যলয়ে ছুটে এসে, কেউবা দেখে ক্লাস শুরু হয়ে গেছে,আবার কেউবা দেখে ক্লাস অর্ধেক শেষ।  ফলে লেখাপড়ায় তাদের মনোযোগ নষ্ট হচ্ছে। এতে করে তাদের দুই দিকেই ক্ষতি হচ্ছে। 

তাই,

শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় মনোযোগ ধরে রাখার জন্য আমি শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের সাথে আলোচনা করে আমরা উদ্ভাবনী গল্প, শিক্ষার্থীরা দুপুর বেলায়  ”মায়ের হাতের খাবার স্কুলে খাব, রোগ মুক্ত জীবন গড়ব”  তা বাস্তবায়নে সচেষ্ট হই। 


এর ফলে তাদের যেমন স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত হচ্ছে, তেমনিভাবে লেখাপড়ায়ও মনোযোগী হচ্ছে। দুপুরের খাবার স্কুলে সম্মিলিতভাবে খাওয়ার ফলে তাদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ববোধ, সহানুভূতি ও সহমর্মিতা গড়ে উঠছে।

দুপুরের খাবার তাদের কাছে বিনোদনের অন্যতম একটি উৎসব হিসেবে গড়ে উঠছে।


সুবিধা সমূহ:

১. শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত হচ্ছে। 

২. শিক্ষার্থীরা লেখাপড়ায় মনোযোগ ধরে রাখতে পারছে। 

৩. শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ববোধ, সহানুভূতি ও সহমর্মিতা গড়ে উঠছে।

৪. ছাত্র-শিক্ষকের কাছে এটি বিনোদনের একটি উৎসব হিসেবে গড়ে উঠছে।

৫. সর্বশেষে  মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত হচ্ছে।

আরো দেখুন