Loading..

উদ্ভাবনের গল্প

১৮ নভেম্বর, ২০২৩ ০৫:০৫ অপরাহ্ণ

উদ্ভাবনের গল্পঃ জাতীয় শিক্ষাক্রম -২০২২ অনুযায়ী বাৎসরিক সামষ্টিক মূল্যায়ন পদ্ধতি


বাৎসরিক সামষ্টিক মূল্যায়নঃ

জাতীয় শিক্ষাক্রম -২০২২ অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের যোগ্যতা নির্ধারনের উপায় হলো মূল্যায়ন।যোগ্যতা ভিত্তিক মূল্যায়নের অংশ হলো দুটি যথাঃ

১। শিখনকালীন মূল্যায়ন।

২। সামষ্টিক মূল্যায়ন।

👍শিখনকালীন মূল্যায়নঃ প্রতিটি যোগ্যতা শেষে শিক্ষার্থীদের শ্রেনিকক্ষে বা শ্রেণিকক্ষের বাহিরে মূল্যায়ন করা হয়। যোগ্যতার কতটুকু অর্জন করতে পেরেছে তা বুঝার জন্য। এবং এই মূল্যায়ন রেকর্ড সংরক্ষণ করে রাখা হয়।শিখনকালীন মূল্যায়নে শিক্ষার্থীরর পারদর্শিতার নির্দেশক (PI) অনুসারে রেকর্ড করা হয়ে থাকে।

👍 সামষ্টিক মূল্যায়নঃ সাষ্টিক মূল্যায়ন বছরে  দুটি হয়।

ক) ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন,  খ) বাৎসরিক সামষ্টিক মূল্যায়ন।

👍ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়নঃ বছরের প্রথম দিন থেকে ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়নের পূর্ব পর্যন্ত শিখনকালীন মূল্যায়ন (PI) ও ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন (PI) মিলে ষাণ্মাসিক মূল্যায়ন ট্রান্সক্রিপ্ট হয়।

👍বাৎসরিক সামষ্টিক মূল্যায়নঃ ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন পরবর্তী শিখনকালীন মূল্যায়ন (PI) ও বাৎসরিক সামষ্টিক মূল্যায়ন (PI) মিলে বাৎসরিক সাষ্টিক মূল্যায়ন ট্রান্সক্রিপ্ট হয়।

চূড়ান্ত ট্রান্সক্রিপ্টঃ ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন ট্রান্সক্রিপ্ট ও বাৎসরিক সামষ্টিক মূল্যায়ন ট্রন্সক্রিপ্ট মিলে চূড়ান্ত ট্রান্সক্রিপ্ট হবে।

এই প্রক্রিয়ায় ৬ষ্ঠ ও ৭ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জাতীয় শিক্ষাক্রমের যোগ্যতা ভিত্তিক মূল্যায়ন সম্পন্ন হবে।

ধন্যবাদ।

তাপস চন্দ্র সূত্রধর

(সহকারী শিক্ষক)

হাজী আব্দুল হেকিম ভূঁইয়া হাইস্কুল এন্ড কলেজ

আজমিরীগঞ্জ, হবিগঞ্জ।

আইসিটি ফর ই জেলা অ্যাম্বাসেডর ও সেরা কনটেন্ট নির্মাতা এটুআই।


আরো দেখুন