Loading..

উদ্ভাবনের গল্প

১৯ নভেম্বর, ২০২৩ ১১:২০ অপরাহ্ণ

শিক্ষাক্রম নিয়ে যত বেড়াজাল, শিক্ষকের দূরদর্শীতায় হোক সমুজ্জ্বল
“শিক্ষাক্রম নিয়ে সৃষ্ট যত বেড়াজাল,
শিক্ষকের দূরদর্শীতায় হোক সমুজ্জ্বল”

ট্রেনিং প্রোগ্রাম চলছে সামাজিক মাধ্যমে প্রচারিত হয় বিনোদন অংশটুকুই শুধু। মূল কার্যক্রম থেকে যায় অন্তরালে অন্তরিক্ষে অন্যদিকে দৃশ্যমানটুকুতেই সায়লাভ নেটদুনিয়ায় সমালোচনার ঝড় তুলে। নতুন শিক্ষাক্রমে পরীক্ষা নাই! আসলে কি তাই? প্রতি পদক্ষেপেই এখন পরীক্ষা। যোগ্যতার সবটুকুর যাচাই বাছাই ও সুচারু রূপে গড়ে তোলাই এখন মূল মিশন ও ভিশন। আমাদের পাঠ্য বইয়ের বিষয়বস্তু এখন আরো জীবনঘনিষ্ঠ ও বাস্তবমুখী। আমাদের পাঠ্যবইয়ে আগেও ছিলো অনেক কিছু কিন্তু কতটুকু আয়ত্ব করাতে সক্ষম হয়েছি? প্রত্যাহিক জীবনে কাজে না এলে বৃথা তবে সকল আয়োজন। সোশাল মিডিয়াতে দেখতে পাই অভিভাবকদের সমালোচনা স্কুলে এখন পড়ালেখা নাই রান্নাবাড়া শেখানো হয়। আরো কত কিছু যে নতুন নতুন ধারণায় সংযুক্ত করা হয়েছে তার সব আসছেনা বা তা নিয়ে মাতামাতিও নেই।


আমি মনে করি এই প্রচার প্রচারণা অভিভাবকরা পেয়ে থাকেন শিক্ষক কিংবা শিক্ষার্থীদের করা ও প্রচারিত পোস্ট থেকেই। আমাদের যেহেতু নেতিবাচক কর্মকান্ডের বেশি প্রচারিত হয় তাই উচিৎ যোগাযোগ মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ ও যুগোপযোগী বিষয়বস্তু প্রচার করা। বিশ্বায়নের এ যুগের চাহিদা মেটাতে সক্ষম এমন আয়োজন যে নতুন শিক্ষাক্রমে তার উপযুক্ত প্রচার পায় এমন কার্যকর উপস্থাপন আর এজন্য এগিয়ে আসতে হবে শিক্ষককেই। কারণ শিক্ষকই ভালো জানেন এই জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়বস্তু সম্পর্কে আর জনসচেতনতা বৃদ্ধি করার গুরু দায়িত্বও তাই নিতে হবে শিক্ষকের।

আরো দেখুন