![img](https://teachers.gov.bd/shared/profile_pictures/2023_05_22_11_12_32_646af9c060723.jpg)
সিনিয়র শিক্ষক
![](https://teachers.gov.bd/shared/content_image/2024/February/10/170753083565c6da5356146.webp)
১০ ফেব্রুয়ারি , ২০২৪ ০৮:০৭ পূর্বাহ্ণ
সিনিয়র শিক্ষক
ধরন: সাধারণ শিক্ষা
শ্রেণি: অষ্টম
বিষয়: কৃষি শিক্ষা
অধ্যায়: নবম অধ্যায়
সজনে পাতার নাম তো আমরা ছোটকাল থেকেই শুনেছি। সজনে খেতে খেতে বড় হয়েছি। সজনে পাতার ভর্তা খেয়েছি, শাক খেয়েছি। এ আবার এমন কিছু কী? এর মধ্যে নতুনত্ব কী আছে, যেটা নিয়ে আলোচনা হতে পারে?
আসলে সজনে পাতাকে এখন বলা হচ্ছে অলৌকিক পাতা। বিজ্ঞানীরা সজনে পাতাকে বলছেন অলৌকিক পাতা। কেন? এত কিছু থাকতে সজনে পাতাকে অলৌকিক পাতা বলা হচ্ছে কেন? সজনে পাতার যে ফুড ভ্যালু (খাদ্যমান), এর নিউট্রিশন (পুষ্টি), এর কনটেন্ট যেকোনো মানুষকে বিস্মিত করবে। সে কারণেই বিজ্ঞানীরা এখন বলছেন যে, এ সময়ের একটি অলৌকিক পাতা হচ্ছে সজনে পাতা।
কী আছে সজনে পাতায়
সজনে পাতায় আমিষ আছে ২৭ শতাংশ। অর্থাৎ এক কেজি সজনে পাতা যদি আপনি খান, তাহলে এর ২৭ শতাংশ, মানে কত? ২৭০ গ্রাম হচ্ছে আমিষ। ৩৮ শতাংশ হচ্ছে শর্করা (কার্বোহাইড্রেট)। ২ শতাংশ হচ্ছে ফ্যাট। ১৯ শতাংশ হচ্ছে ফাইবার বা আঁশ।
আমরা জানি যে, এখন ফাইবার বা আঁশকে খাদ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ কম্পোনেন্ট হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। আঁশ কোনো ঐচ্ছিক খাবার নয় যে, ইচ্ছা হলে খেলাম; ইচ্ছা না হলে খেলাম না।