Loading..

পাঠসংশ্লিষ্ট ছবি/ইমেজ

২৩ ফেব্রুয়ারি , ২০২৪ ০৬:২৯ অপরাহ্ণ

মিডিয়া ব্যবহারে যত্নবান হই-সেশন: ১

স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়টিতে মূল প্রতিপাদ্য একজন শিক্ষার্থীর ভালো থাকা (well-being) এর উদ্দেশ্য সমন্বিতভাবে ভালো থাকার উপাদানগুলো সম্পর্কে সচেতন হয়ে নিজের জ্ঞান ও উপলব্ধি ব্যবহার করে সমন্বিত সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হওয়ার যোগ্যতা অর্জন।শারীরিক, মানসিক ও সামাজিক স্বাস্থ্য কীভাবে একজন মানুষের সুস্বাস্থ্য অর্থাৎ ভালো থাকা কে প্রভাবিত করে একজন শিক্ষার্থী নিজে কীভাবে তার সুস্বাস্থ্যে ও সুরক্ষায় ভূমিকা রাখতে পারে তা উপলব্ধি করা এবং চর্চায় উদ্যোগী হওয়া এভাবে ধীরে ধীরে নিজের সমন্বিত সুস্বাস্থ্যের দায়িত্ব সে নিজে গ্রহণ করে সুস্থ, পরিচ্ছন্ন, নিরাপদ, উৎফুল্ল ও স্বতঃস্ফূর্ত জীবনের জন্য তার ভালো থাকা নিশ্চিত করতে যোগ্যতা অর্জন করবে। এই বিষয়টি শুধু স্বাস্থ্য বিষয়ক তথ্য জানার বিষয় নয়; বরং জীবনব্যাপী ভালো থাকার চর্চা করতে শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করাই এর উদ্দেশ্য।

বয়সভিত্তিক অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক পরিবর্তন ব্যবস্থাপনা এবং এর চ্যালেঞ্জ সঠিকভাবে মোকাবিলা করে শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য পরিচর্যার মাধ্যমে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী ও সুরক্ষিত থেকে নিজে সুস্থ ও সুন্দর জীবনযাপন করতে পারা ও অন্যকে উদ্বুদ্ধ করতে পারা।

নিজের ও অন্যের মতামত ও অবস্থানকে সম্মান করে ইতিবাচক যোগাযোগের মাধ্যমে পারবারিক, সামাজিক ও বৈশ্বিক পরিসরে প্রতিনিয়ত পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে সক্রিয় ও মানবিক নাগরিক হিসেবে অবদান রাখা ।

অন্তঃ ও আন্তঃব্যক্তিক পরিবর্তন এবং প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল প্রেক্ষাপটে নিজ স্বাস্থ্য, সুরক্ষা, নিরাপত্তা এবং অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে সকলকে নিয়ে ভালো থাকা প্রত্যেক মানুষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

নিজে ভালো থাকা এবং অন্যের ভালো থাকায় অবদান রাখার ওপর মানুষের স্বপ্ন ও ভবিষৎ জীবন অনেকাংশে নির্ভর করে যা স্বাস্থ্যকর ও সুস্থ সমাজ এবং নিরাপদ ও বাসযোগ্য পৃথিবী গড়তেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

আরো দেখুন