![img](https://teachers.gov.bd/shared/profile_pictures/2024/June/16/1718516706666e7be240e50_thumb.webp)
সহকারী শিক্ষক
![](https://teachers.gov.bd/shared/content_image/2024/June/29/1719638164667f9894bd51f.webp)
২৯ জুন, ২০২৪ ১১:১৬ পূর্বাহ্ণ
সহকারী শিক্ষক
ধরন: সাধারণ শিক্ষা
শ্রেণি: দশম
বিষয়: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
অধ্যায়: পঞ্চম অধ্যায়
মাল্টি (Multi)শব্দের অর্থ হলো বহু এবং মিডিয়া(Media) শব্দের অর্থ মাধ্যম। অর্থাৎ মাল্টিমিডিয়া শব্দের অর্থ হলো বহুমাধ্যম। কম্পিউটার প্রযুক্তিতে যে প্রক্রিয়ায় প্রয়োজনীয় লেখালেখি(text), গ্রাফিক্স(graphics), অডিও(audio/sound), ভিডিও ইত্যাদি সহ আরো বহুমাধ্যমে কাজ করা যায়, তাকে মাল্টিমিডিয়া বলে। মাল্টিমিডিয়া এমন একটি মাধ্যম যাতে বিভিন্ন ধরনের তথ্যকে (যেমন লিপি, শব্দ, চিত্র, এনিমেশন, ভিডিও প্রভৃতি) একত্রে ব্যবহারকারীদের কাছে তুলে ধরা হয়। সাধারণত কম্পিউটারের সাথে অতিরিক্ত কিছু হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার যুক্ত করে কম্পিউটারে কাজ করার পাশাপাশি ছবি দেখা, গান শোনা ইত্যাদি কাজ করা যায়। একই যন্ত্র দিয়ে এমন বহু ধরনের কাজ করা যায় বলেই একে মাল্টিমিডিয়া বলা হয়।
মাল্টিমিডিয়াকে
প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়।যথা:
১. লিনিয়ার
২. নন-লিনিয়ার
১. লিনিয়ার: যেসব মাল্টিমিডিয়া সময়ের উপর নির্ভরশীল তাদেরকে লিনিয়ার মাল্টিমিডিয়া বলে। লিনিয়ার মাল্টিমিডিয়া সময়কে অতিক্রম করে এবং ধারাবাহিক বা পর্যায়ক্রমিকভাবে চলতে থাকে। এ ধরনের মাল্টিমিডিয়ায় ব্যবহারকারী টেক্সট, গ্রাফিক্স ইত্যাদিকে নিয়ন্ত্রনের তেমন সুযোগ পান না। যেমনঃ অডিও, ভিডিও ইত্যাদি।
২. নন-লিনিয়ার: যেসব মাল্টিমিডিয়া সময়ের উপর নির্ভরশীল নন তাদেরকে নন-লিনিয়ার
মাল্টিমিডিয়া বলে। নন-লিনিয়ার মাল্টিমিডিয়াকে ডিস্ক্রিট মিডিয়াও বলা হয়।
নন-লিনিয়ার মাল্টিমিডিয়া পর্যায়ক্রমিক না হয়ে তাৎক্ষনিকভাবে পরিবর্তনশীল হয়ে থাকে।
যেমন: লেখা বা টেক্সট ইমেজ ইত্যাদি।
আমাদের হাতের স্মার্টফোন,কম্পিউটার,সিনেমা সবেই মাল্টিমিডিয়া ব্যবহার করা হয়।