Loading..

পাঠসংশ্লিষ্ট ছবি/ইমেজ

৩০ জুন, ২০২৪ ০৪:৩০ অপরাহ্ণ

শরীর চর্চার প্রয়োজনীয়তা

 খেলাধুলা করা শিশুর সহজাত প্রবৃত্তি। বাড়িতে ও বিদ্যালয়ে সুযোগ পে : খেলাধুলা করা শিশুর সহজাত প্রবৃত্তি। বাড়িতে ও বিদ্যালয়ে সুযোগ পেলেই শিশুরা সকলে একসাথে খেলাধুলায় মেতে ওঠে। শরীরচর্চা ও খেলাধুলা ছাড়া শিশুর দেহ ও মনের সার্বিক বিকাশ সম্ভব নয়। খেলা শিশুর শারীরিক বিকাশের পাশাপাশি, চিন্তাশক্তি ও সৃজনশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। তাই শিশুর পরিপূর্ণ বিকাশের জন্য খেলাধুলাকে অগ্রাধিকার হিসেবে রাখতে হবে। শিশুদের ব্যায়াম হবে খেলার ছলে। শিশুর দৈহিক বৃদ্ধি, মানসিক বিকাশ ও সুস্বাস্থ্যের জন্য পরিমিত ব্যায়াম ও চিত্তবিনোদনমূলক খেলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে নিয়মমাফিক ও ধারাবাহিকভাবে সঞ্চালিত করাকে শরীরচর্চা বা ব্যায়াম বলে। খেলাধুলা করার পূর্বে শরীরকে কর্মক্ষম বা খেলার উপযোগী করে তোলার জন্য আমরা শরীরচর্চা বা ব্যায়াম করে থাকি। ব্যায়াম করলে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলোর উন্নতি বা পেশিগুলো মজবুত হয়। ব্যায়ামের ফলে শরীরের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায় এবং খেলার সময় আঘাত পেলে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। অতিরিক্ত ব্যায়ামের ফলে শরীর যেন ক্লান্ত না হয় সেদিকে খেয়াল রেখে ব্যায়াম করতে হবে। ব্যায়ামের মাঝে কিছু সময় বিরতি দিলে শরীরে নতুন শক্তি ফিরে পাওয়া যায়। তাই স্বাস্থ্যসম্মত ও নিরাপদ জীবনযাপনের জন্য পরিমিত ব্যায়াম ও খেলাধুলা একান্ত প্রয়োজন। মনে রাখতে হবে অতিরিক্ত ব্যায়াম স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। শিক্ষার্থীদেরকে শিশুকাল থেকেই ব্যায়াম ও খেলাধুলার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে ধারণা দেওয়া প্রয়োজন। ব্যায়াম শিশুদেরকে সবল ও শক্তিশালী করে এবং মন প্রফুল্ল রাখে। পড়াশোনায় মনোযোগী করে তোলে ও একঘেয়েমি দূর করে। ব্যায়াম অনুশীলনে তেমন কোন বাধ্যবাধকতা থাকবে না। যে যেভাবে পারবে সেভাবে দৌড়াদৌড়ি বা খেলাধুলা করবে। খেলাধুলার মাধ্যমে শিশুদের নেতৃত্বদান, আনুগত্য, সহিষ্ণুতা ও শৃঙ্খলাবোধ গড়ে ওঠে।লেই শিশুরা সকলে একসাথে খেলাধুলায় মেতে ওঠে। শরীরচর্চা ও খেলাধুলা ছাড়া শিশুর দেহ ও মনের সার্বিক বিকাশ সম্ভব নয়। খেলা শিশুর শারীরিক বিকাশের পাশাপাশি, চিন্তাশক্তি ও সৃজনশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। তাই শিশুর পরিপূর্ণ বিকাশের জন্য খেলাধুলাকে অগ্রাধিকার হিসেবে রাখতে হবে। শিশুদের ব্যায়াম হবে খেলার ছলে। শিশুর দৈহিক বৃদ্ধি, মানসিক বিকাশ ও সুস্বাস্থ্যের জন্য পরিমিত ব্যায়াম ও চিত্তবিনোদনমূলক খেলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে নিয়মমাফিক ও ধারাবাহিকভাবে সঞ্চালিত করাকে শরীরচর্চা বা ব্যায়াম বলে। খেলাধুলা করার পূর্বে শরীরকে কর্মক্ষম বা খেলার উপযোগী করে তোলার জন্য আমরা শরীরচর্চা বা ব্যায়াম করে থাকি। ব্যায়াম করলে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলোর উন্নতি বা পেশিগুলো মজবুত হয়। ব্যায়ামের ফলে শরীরের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায় এবং খেলার সময় আঘাত পেলে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। অতিরিক্ত ব্যায়ামের ফলে শরীর যেন ক্লান্ত না হয় সেদিকে খেয়াল রেখে ব্যায়াম করতে হবে। ব্যায়ামের মাঝে কিছু সময় বিরতি দিলে শরীরে নতুন শক্তি ফিরে পাওয়া যায়। তাই স্বাস্থ্যসম্মত ও নিরাপদ জীবনযাপনের জন্য পরিমিত ব্যায়াম ও খেলাধুলা একান্ত প্রয়োজন। মনে রাখতে হবে অতিরিক্ত ব্যায়াম স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। শিক্ষার্থীদেরকে শিশুকাল থেকেই ব্যায়াম ও খেলাধুলার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে ধারণা দেওয়া প্রয়োজন। ব্যায়াম শিশুদেরকে সবল ও শক্তিশালী করে এবং মন প্রফুল্ল রাখে। পড়াশোনায় মনোযোগী করে তোলে ও একঘেয়েমি দূর করে। ব্যায়াম অনুশীলনে তেমন কোন বাধ্যবাধকতা থাকবে না। যে যেভাবে পারবে সেভাবে দৌড়াদৌড়ি বা খেলাধুলা করবে। খেলাধুলার মাধ্যমে শিশুদের নেতৃত্বদান, আনুগত্য, সহিষ্ণুতা ও শৃঙ্খলাবোধ গড়ে ওঠে।

আরো দেখুন