Loading..

প্রকাশনা

৩০ জুলাই, ২০২০ ০৯:৪২ অপরাহ্ণ

শকুন ও কোকিলের কাহিনী,যতীন্দ্র মোহন দাশ,প্রধান শিক্ষক,শান্তিপুর সপ্রাবি সদর,সুনামগঞ্জ।

শকুন ও কোকিলের কাহিনী’

প্রবহমান নদী তীরে একটি নয়নাভিরাম

বৃক্ষ নানাজনের হিংসার পাত্র হয়ে

মেরুদন্ড সোজা রেখে দাঁড়িয়ে ছিলো।গাছটিতে

এক ঝাঁক কোকিল  মহানন্দে করতো বাস। 

ওদের গানের সুরে পার্শ্ববর্তী নদীর ঢেউ

 উঠতো নেচে প্রায়শই। সহসা

একদিন কোত্থেকে  ক’টি শকুন উড়ে এসে

জুড়ে বসে উৎপাতে উঠলো মেতে। কোকিলেরা ভড়কে যায়।

মারমুখো শকুনদের  হামলায় সবুজ গাছের নিচে

 বয়ে যায় রক্তিম স্রোত,অনেক

কোকিলের লাশে ছেয়ে যায় ভেজা মাটি। তবে কি

 বৃক্ষ চূড়ায় কায়েম হলো শকুনের কর্তৃত্ব?

তিন –চারবার সূর্য আকাশ থেকে উধাও

হওয়ার পর কোকিলের ঝাঁক গান গাইতে

শুরু করে নতুন প্রেরণায়। ওদের ডানা আর ঠোঁটের

ঝাপটায় শকুনেরা জখম-কলঙ্কিত

পাখা আর মাথা নিয়ে পরি মরি করে পালালো

 দূরে অন্য কোনোখানে। কোকিলের গানে নাচে প্রফুল্ল নদী।

 

যতীন্দ্র মোহন দাশ

প্রধান শিক্ষক

শান্তিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়

সুনামগঞ্জ সদর,সুনামগঞ্জ।

আরো দেখুন

কোন তথ্য খুঁজে পাওয়া যাইনি