Loading..

উদ্ভাবনের গল্প

০৮ জানুয়ারি, ২০২১ ০৫:০৩ অপরাহ্ণ

প্রতিদিন বাচ্চাদের ডিম খাওয়ান ।

আমাদের সন্তানরা টিফিনে আচার খায় । চানাচুর খায় ,পটেটো চিপস খায় । অভিভাবক তারাও খুশি বাচ্চারা কিছু খাচ্ছে ।কিন্তু পুষ্টি পেল কি পেল না ,তা নিয়ে কারো ভাবনা নাই ।এতে বাচ্চারা দুপুর ও রাতের খাবার প্রয়োজন মতো খায়না । ফলে পুষ্টিহীনতায় ভোগে । খাদ্যের ৬টি উপাদান তম্মধ্যে প্রোটিন বা আমিষ শরীরের বৃদ্ধির জন্য খুবই প্রয়োজন । আর কিশোর -কিশোরীদের দ্রুত বৃদ্ধি হয় ফলে আমিষ অত্যাবশ্যকীয় হয়ে পড়ে । কার খবর কে রাখে আমাদের ধারণা পেট ভর্তি করে খাওয়া দাওয়া করাই মুখ্য উদ্দেশ্য ।তা কাম্য হতে পারে না ।কিশোর কিশোরী বয়সে পুষ্টির ঘাটতি হলে তা ভবিষ্যতে পুরণ হবার নয় ।তাই অন্তত আমিষ খাদ্যের প্রতি একটু নজর দেওয়া জরুরী ।ডিম আমিষে ভরা  এবং তুলনামুলক সস্তা এবং সহজলভ্য । যদি কিনতে চান ৬-৭ টাকায় ১ টি ডিম পাবেন কিন্তু এই টাকায় মাছ গোশত দুধ পাওয়া যাবে  না ।গ্রামের বাড়ি ৬-৭টি মুরগি কিংবা হাস লালন পালন করা যায় । কিন্তু ১টি পুকুর বা ১টি গাভী কেনা অনেকের পক্ষে সম্ভব না ।তাই বাড়ীতে হাস মুরগি পালুন  । আপনার আদরের সন্তানটি প্রতিদিন ১ টি ডিম খাক তার জন্য আপনাকেই ভাবতে হবে । টিফিনে কিংবা নাস্তার টেবিলে কমপক্ষে ১টি ডিম চাই । শহর কি গ্রাম, ডিম আমাদের রসনা তৃপ্তি দেয় আর এতে পুষ্টিও মিলে ।ডিমের সাদা অংশে আমিষ আর কুসুমে /হলুদ অংশে চর্বি ও ভিটামিন -এ ভরপুর । বাচ্চাদের চোখের সমস্যা হবে না যদি নিত্য ডিম খায় ।আমার বাড়ি আমার খামার জোরদার করলে ডিম সারা বছর পাওয়া যাবে ।