Loading..

প্রেজেন্টেশন

৩১ জুলাই, ২০২১ ০৩:০২ পূর্বাহ্ণ

পুষ্টি

কথায় আছে- স্বাস্থ্যই সম্পদ। বলা হয়- স্বাস্থ্যই সুখ। সুস্থ ভাবে বেচেঁ থাকার জন্য খাদ্য ও পুষ্টির প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। খাদ্য ও পুষ্টি আমাদের দেহের ভিটামিন, আমিষ, শকরা ও প্রোটিনের অভাব পুরন করে। খাদ্য ও পুষ্টির অভাব দেখা দিলে শরীর এ নানা রকম রোগ বাসা বাধে।আমাদের দৈনিক কাজকর্ম, চিন্তাভাবনা ও শারীরিক পরিশ্রমের জন্য দেহের শক্তির ক্ষয় হয়। খাদ্য ও পুষ্টি দেহের সেই শক্তির ক্ষয় পূরণ করে। তাই দেহের পুষ্টির জন্য খাদ্য একান্ত প্রয়োজন।পুষ্টি ছাড়া দেহ কাজ করতে অক্ষম। পর্যাপ্ত পুষ্টি দেহকে বাড়িয়ে তোলে এবং বৃদ্ধি ও মেরামতের জন্য পুষ্ট করে তোলে। একারণে প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় নির্দিষ্ট পরিমাণ ভিটামিন ও খনিজ সমৃদ্ধ খাবার রাখা উচিত। শরীরের সঠিক পুষ্টি সরবরাহের জন্য সঠিক উপাদানগুলো অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। যেমন–শর্করা, প্রোটিন, ফ্যাট, ভিটামিন,খনিজ এবং পানি।

শিশুর সুস্থ ও সুন্দর শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য খাদ্য ও পুষ্টির গুরুত্ব অনেক বেশি। তাদের সুস্থ বৃদ্ধির জন্য পুষ্টির বিকল্প নেই। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্যাপক সমস্যা হলো শিশুদের আমিষ, ও প্রোটিনের অভাবজনিত অপুষ্টি। এর ফলে শিশুরা নানারকম রোগ এ আক্রান্ত হয়। যেমন-ম্যরেসমাস,কোয়াশিওকর ইত্যাদি নানাবিধ রোগে আক্রান্ত হয়,যার ফলে তাদের সুস্থ বিকাশ ঘটে না।

সবশেষে এটা বলা যায় শিশু থেকে শুরু করে সব বয়সে মানুষের জন্য ই পুষ্টির প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। তাই আমাদের উচিত বেশি বেশি পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহন করা। সুস্থ থাকতে হলে অবশ্যই পুষ্টিযুক্ত খাদ্য গ্রহন করতে হবে। তাহলে আজ এখানেই থাকলো। আশা করি পুষ্টি কি এবং পুষ্টির প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে অল্প কিছু হলেও ধারণা দিতে পেরেছি।উপরের কন্টেন্ট-টি ব্যবহার করে আপনার শিশুকে খাদ্য ও পুষ্টির প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে ধারণা দিতে পেরেছেন। কন্টেন্ট-টি পড়ে ভালো লাগলে অবশ্যই পরিবার-পরিজন ও বন্ধু-বান্ধবদের সাথে শেয়ার করবেন।